বাঁকুড়ার ভোট ভূমিতে সরকারের বিরুদ্ধে টাকা বিলির অভিযোগ, তদন্তের নির্দেশ কমিশনের
নির্বাচনী বিধি ভেঙে ভোটারদের টাকা বিলির চেষ্টার অভিযোগ উঠল রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। আর তার মাধ্যম বাঁকুড়ার পুলিস সুপার মুকেশ কুমার। এই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছেন বাঁকুড়ার সিপিআইএম প্রার্থী বাসুদেব আচারিয়া। তাঁর অভিযোগ, এসপি-র ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট মারফত প্রায় ৪৮ লক্ষ ২৯ হাজার টাকা বিভিন্ন ক্লাব ও ব্যক্তিকে পাইয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ক্রীড়া ও যুব কল্যাণ দফতর।
নির্বাচনী বিধি ভেঙে ভোটারদের টাকা বিলির চেষ্টার অভিযোগ উঠল রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। আর তার মাধ্যম বাঁকুড়ার পুলিস সুপার মুকেশ কুমার। এই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছেন বাঁকুড়ার সিপিআইএম প্রার্থী বাসুদেব আচারিয়া। তাঁর অভিযোগ, এসপি-র ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট মারফত প্রায় ৪৮ লক্ষ ২৯ হাজার টাকা বিভিন্ন ক্লাব ও ব্যক্তিকে পাইয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ক্রীড়া ও যুব কল্যাণ দফতর।
বাঁকুড়া ট্রেজারি থেকে এই বিপুল পরিমাণ টাকা দুটি চেকের মাধ্যমে তুলে নেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, বাঁকুড়ার জঙ্গল মহলের ৪৮টি ক্লাব ও বেশ কিছু ব্যক্তির নামে আটশটি চেক কেটে তা ইস্যু করা হয়ে গিয়েছে বলেও অভিযোগ সিপিআইএম প্রার্থীর। নির্বাচনী আচরণবিধি ভেঙে তাঁর কেন্দ্রের ভোটারদের প্রভাবিত করতেই রাজ্য সরকার টাকা বিলির উদ্যোগ নিয়েছে বলে জেলা শাসকের কাছে অভিযোগ জানান বাসুদেব আচারিয়া।
ক্রীড়ামন্ত্রী, জেলাশাসক, পুলিস সুপার নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু ২৪ ঘণ্টায় এই খবর সম্প্রচারিত হওয়ার পর বাঁকুড়ার জেলাশাসককে এই বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। টাকা বিলির কথা স্বীকার করে নিয়েছেন ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্রও। তবে নির্বাচনী বিভিভঙ্গের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
টাকা বিলির প্রক্রিয়া যে চলছিল তা স্বীকার করে নিয়েছেন বাঁকুড়ার পুলিস সুপার মুকেশ কুমার এবং জেলাশাসক বিজয় ভারতী।