বহরমপুর থেকে খড়গপুর- প্রার্থী নিয়ে বিজেপির নীচু তলার ক্ষোভের আগুন এখন দাবানল
বহরমপুর টাকা নিয়ে প্রার্থী করা হচ্ছে। এই অভিযোগে বহরমপুরে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার সময়েই জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়লেন বিজেপি কর্মীরা। জেলা বিজেপি মুখপাত্র সুভাষ মণ্ডলকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান কান্দি পুর এলাকার কর্মী-সমর্থকরা। তাঁকে টেনে হিঁচড়ে দলীয় কার্যালয় থেকে বের করে দেওয়া হয়।
ওয়েব ডেস্ক: বহরমপুর টাকা নিয়ে প্রার্থী করা হচ্ছে। এই অভিযোগে বহরমপুরে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার সময়েই জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়লেন বিজেপি কর্মীরা। জেলা বিজেপি মুখপাত্র সুভাষ মণ্ডলকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান কান্দি পুর এলাকার কর্মী-সমর্থকরা। তাঁকে টেনে হিঁচড়ে দলীয় কার্যালয় থেকে বের করে দেওয়া হয়।
দলের পুরনো কর্মীদের গুরুত্ব না দিয়ে তৃণমূল ছেড়ে আসা কর্মীদের প্রার্থী করা হচ্ছে। এই অভিযোগে ক্ষোভ উগরে দিলেন মালদার বিজেপি কর্মীরা। এই ইস্যুতে আজ রাজ্য নেতৃত্বের সামনেই দলীয় কার্যালয়ে কার্যত তাণ্ডব চালান বিজেপি কর্মীরা। ভাঙা হয় চেয়ার-টেবিল। ওল্ড মালদা ও ইংরেজবাজার পুরসভায় প্রার্থীপদ ঘোষণাকে কেন্দ্র করেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা।
বিজেপির প্রার্থী তালিকা নিয়ে ক্ষোভ পশ্চিম মেদিনীপুরেও। জেলা নেতৃত্বের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে খড়গপুরে পথে নামলেন বিজেপি কর্মীরা। পোড়ানো হল রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহা ও খড়গপুর টাউন সভাপতি প্রেমচাঁদ ঝায়ের কুশপুতুল। বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, দীর্ঘ দিন ধরে যাঁরা দলের সঙ্গে যুক্ত, প্রার্থী তালিকায় তাঁরা উপেক্ষিত। বরং কংগ্রেস এবং সিপিএম থেকে আসা কর্মীদেরই প্রার্থী করা হয়েছে। জেলা নেতৃত্বের বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেনেরও অভিযোগ এনেছেন দলীয় কর্মীরা। প্রতিবাদ জানাতে খড়গপুর পুরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে নির্দল প্রার্থী দাঁড় করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীরা।