বর্ধমানের চন্ডীতলার কোলে পরিবারের পুজো আজও রীতি মেনেই হয়
জমিদারী না থাকলেও প্রচুর জমির মালিক ছিল কোলেরা। লক্ষীকান্ত কোলে বর্ধমান থেকে চন্ডীতলার ভগবতিপুরে এসে বসবাস শুরু করেন। চাষবাসের সঙ্গে পিঁয়াজের ব্যাবসাও ছিল কোলেদের। লক্ষীকান্ত কোলে প্রথম দুর্গা পুজো শুরু করেন। কথিত আছে লক্ষীকান্ত কোলে বর্ধমান থেকে ভগবতীপুর আসার সময় এক বালিকা তার সঙ্গ নেয়। পরে সেই দেবী রূপে স্বপ্নে দেখা দেয়। আজ থেকে সারে তিনশ বছর আগে শুরু হয় পুজো।
ওয়েব ডেস্ক : জমিদারী না থাকলেও প্রচুর জমির মালিক ছিল কোলেরা। লক্ষীকান্ত কোলে বর্ধমান থেকে চন্ডীতলার ভগবতিপুরে এসে বসবাস শুরু করেন। চাষবাসের সঙ্গে পিঁয়াজের ব্যাবসাও ছিল কোলেদের। লক্ষীকান্ত কোলে প্রথম দুর্গা পুজো শুরু করেন। কথিত আছে লক্ষীকান্ত কোলে বর্ধমান থেকে ভগবতীপুর আসার সময় এক বালিকা তার সঙ্গ নেয়। পরে সেই দেবী রূপে স্বপ্নে দেখা দেয়। আজ থেকে সারে তিনশ বছর আগে শুরু হয় পুজো।
আরও পড়ুন- মেঘাসুরকে থোড়াই কেয়ার; অষ্টমীর রাত বাড়ছে, বাড়ছে ভিড়
সে সময় ভগবতীপুর অঞ্চলে লোক বসতি ছিল খুবই কম। আর পুজো ছিল একটাই। চারদিন কোলে পরিবারের সাথে গ্রামের লোকেরাও পুজোর উৎসবে সামিল হত। যাত্রা গানের আসর বসত চারদিনই। এখন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। আগে মোষ বলি হত। এখন সপ্তমী অষ্টমী নবমী তিন দিন ছাগ বলি হয়। প্রথা মেনে এখনো হোম কুন্ডে এক মন বেল কাঠ পোরানো হয়। গ্রামের লোকেরাও এক টুকরো করে বেল কাঠ এনে হোম কুন্ডে দেয়। মনষ্কামনা পূরনের জন্য। অষ্টমী পুজো থেকে নবমী নিশি পর্যন্ত জ্বলে হোম।