সেই মালদা, সেই কমিশন কর্মীকে হেনস্থা, অভিযোগ সেই শাসকদলের বিরুদ্ধেই
ফের কমিশন কর্মীদের হেনস্থা। আর এবারও সেই মালদা। অভিযোগ গতকাল কালিয়াচকে তৃণমূলের ব্যানার, ফেস্টুন খুলতে গিয়ে বাধার মুখে পড়েন কমিশনের কর্মীরা। তাঁদের প্রায় আধঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখেন তৃণমূলকর্মীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বিডিও।
ফের কমিশন কর্মীদের হেনস্থা। আর এবারও সেই মালদা। অভিযোগ গতকাল কালিয়াচকে তৃণমূলের ব্যানার, ফেস্টুন খুলতে গিয়ে বাধার মুখে পড়েন কমিশনের কর্মীরা। তাঁদের প্রায় আধঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখেন তৃণমূলকর্মীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বিডিও। এরপরই খোলা হয় ব্যানার পোস্টার। কমিশনের কর্মীদের সঙ্গে করে কালিয়াচক থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বিডিও।
মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী মোয়াজ্জেম হোসেন অবশ্য পুরো ঘটনা অস্বীকার করেছেন। কমিশনের কর্মীদের ওপরেই যাবতীয় দায় চাপিয়েছেন তিনি।
ক দিন আগে এই কালিয়াচকেই আক্রান্ত হয় নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা। শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধেই যাবতীয় অভিযোগ ওঠে। মালদহের মানিকচক থানা এলাকায় ২০০ থেকে ২৫০টি বাইক নিয়ে মিছিল করছিলেন মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মোয়েজ্জেম হোসেন। তখনই নির্বাচনী আধিকারিক অজিত দাসের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনের দল বাধা দেয়।
তাঁরা বলেন, এতোগুলি বাইক নিয়ে মিছিল করার অনুমতি তাঁদের নেই। এরপরই কমিশনের কর্মীদের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। কর্মীদের ব্যাপক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌছেছে পুলিসের বিশাল বাহিনী। যদিও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস।
তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই মার খেলেন নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা। কাঠগড়ার তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। মালদহের মানিকচক থানা এলাকায় দুশো থেকে আড়াইশোটি বাইক নিয়ে মিছিল করছিলেন মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী মোয়াজ্জেম হোসেন। নির্বাচনী আধিকারিক অজিত দাস ও কমিশনের আরও কয়েকজন বাধা দেয়। তাঁরা বলেন,এতগুলি বাইক নিয়ে মিছিল করার অনুমতি নেই তাদের।
বাধ্য হয়ে অফিসারদের বদলি মেনে নিলেও মুখ্যমন্ত্রী কমিশনের বিরুদ্ধে সুর চডি়য়ে ছিলেন।