বহরমপুরে পুলিসকে 'স্যান্ডো ম্যান' অধীরের চ্যালেঞ্জ "চালা গুলি..."
দিল্লিতে মাফলার পরিহিত ঝাড়ূম্যানে সাফাই হয়ে গিয়েছিল বিজেপি। ভারতের সংবাদমাধ্যম যাকে নামকরণ করেছিল 'ঝাড়ু ঝড়'। এবার সেই মেজাজে বাংলায় বিধানসভা ভোটের আগে স্যান্ডো বিপ্লবে কংগ্রেসের ছোড়দা। সারা রাজ্যে যখন কোথায় কংগ্রেস, কোথায় কংগ্রেসের হিড়িক তখনই বনধ ডেকে কার্যত দ্বিমুখী চ্যালেঞ্জের সামনে পড়েছিলেন অধীর রঞ্জন। এক, নিজেকে দক্ষ নেতা প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ; আর দুই রাজ্যে বিরোধী হিসেবে তৃণমূলকে বার্তা, 'কংগ্রেস আভি জিন্দা হে'!
বহরমপুর: দিল্লিতে মাফলার পরিহিত ঝাড়ূম্যানে সাফাই হয়ে গিয়েছিল বিজেপি। ভারতের সংবাদমাধ্যম যাকে নামকরণ করেছিল 'ঝাড়ু ঝড়'। এবার সেই মেজাজে বাংলায় বিধানসভা ভোটের আগে স্যান্ডো বিপ্লবে কংগ্রেসের ছোড়দা। সারা রাজ্যে যখন কোথায় কংগ্রেস, কোথায় কংগ্রেসের হিড়িক তখনই বনধ ডেকে কার্যত দ্বিমুখী চ্যালেঞ্জের সামনে পড়েছিলেন অধীর রঞ্জন। এক, নিজেকে দক্ষ নেতা প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ; আর দুই রাজ্যে বিরোধী হিসেবে তৃণমূলকে বার্তা, 'কংগ্রেস আভি জিন্দা হে'!
নাম অধীর রঞ্জন চৌধুরী। বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ। বর্তমানে প্রদেশ কংগ্রেসের ব্যাটনও তাঁর হাতেই। রাজ্যে কংগ্রেসের মুখ বলতে এককথায় 'বড়দা' বেশ পরিচিত। বরাবjই ঝাঁঝালো বক্তৃতার অধীর আজ রাস্তায় একেবারে রণংদেহী রূপে। বনধ সফল করতে বহরমপুরের রাস্তায় সামনের সারিতেই দেখা গেল তাকে। দলের নেতা কর্মীদের চাঙ্গা করতে একধাপ এগিয়ে নিজের জামা খুল সাদা স্যান্ডো গায়ে প্রতিবাদ করতেও দেখা গেল তাকে। পুলিসকে অধীরের চ্যালেঞ্জ, "চালা গুলি..."। অধীরের এই স্যান্ডো বিপ্লবের কটাক্ষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "ছবি তোলার জন্যই এই কাজ করেছেন। ছবি তুলতে গিয়ে নিজেই ছবি হয়ে যাবেন"।