কৃষ্ণনগরে পুলিসের বাড়িতে ডাকাতি, ডাকাতরা কুপিয়ে খুন করল পুলিসকর্মীকে
বাড়িতে বেপরোয়া হামলা চালিয়ে এক পুলিসকর্মীকে কুপিয়ে খুন করল একদল সশস্ত্র ডাকাত। বুধবার ভোররাতে ঘটনাটি ঘটে কৃষ্ণনগরের পালপাড়ায়। জানালার গ্রিল ভেঙে ঢুকে লুঠপাট চালায় ডাকাতরা। বাধা দিতে গেলে ডাকাতদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রমাপ্রসাদ চন্দ্র নামে ওই পুলিসকর্মীর মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁর স্ত্রী এখন হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। রমাপ্রসাদবাবু নদিয়ার এসপি অফিসের কমপিউটার বিভাগের কর্মী। রমাপ্রসাদবাবুর ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র। গতকাল দোতলার ঘরে শুয়েছিল সে। সস্ত্রীক রমাপ্রসাদবাবু শুয়েছিলেন একতলার ঘরে। ডাকাতরা দোতলার ঘরের দরজা বাইরে থেকে আটকে দেয়। লুঠপাট চালিয়ে ডাকাতরা চলে যাওয়ার পর রমাপ্রসাদবাবুর স্ত্রী কোনওরকমে ছেলেকে দোতলায় ফোন করেন। ছেলেই দরজা ভেঙে নিচে এসে বাবা-মাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে চিকিত্সকরা রমাপ্রসাদবাবুকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। নিহত পুলিসকর্মীর বাড়িতে যান এসপি ভরত লাল মিনা এবং ডিআইজি কল্লোল গনাই।
ওয়েব ডেস্ক: বাড়িতে বেপরোয়া হামলা চালিয়ে এক পুলিসকর্মীকে কুপিয়ে খুন করল একদল সশস্ত্র ডাকাত। বুধবার ভোররাতে ঘটনাটি ঘটে কৃষ্ণনগরের পালপাড়ায়। জানালার গ্রিল ভেঙে ঢুকে লুঠপাট চালায় ডাকাতরা। বাধা দিতে গেলে ডাকাতদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রমাপ্রসাদ চন্দ্র নামে ওই পুলিসকর্মীর মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁর স্ত্রী এখন হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। রমাপ্রসাদবাবু নদিয়ার এসপি অফিসের কমপিউটার বিভাগের কর্মী। রমাপ্রসাদবাবুর ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র। গতকাল দোতলার ঘরে শুয়েছিল সে। সস্ত্রীক রমাপ্রসাদবাবু শুয়েছিলেন একতলার ঘরে। ডাকাতরা দোতলার ঘরের দরজা বাইরে থেকে আটকে দেয়। লুঠপাট চালিয়ে ডাকাতরা চলে যাওয়ার পর রমাপ্রসাদবাবুর স্ত্রী কোনওরকমে ছেলেকে দোতলায় ফোন করেন। ছেলেই দরজা ভেঙে নিচে এসে বাবা-মাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে চিকিত্সকরা রমাপ্রসাদবাবুকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। নিহত পুলিসকর্মীর বাড়িতে যান এসপি ভরত লাল মিনা এবং ডিআইজি কল্লোল গনাই।
৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে বাড়ি। রমাপ্রসাদ চন্দ্র, বাড়ির মালিক। কাজ করেন পুলিসে। এসপি অফিসে, কম্পিউটার বিভাগের কর্মী। বুধবার ভোররাতে তাঁরই বাড়িতে চলল বেপরোয়া দুষ্কৃতী তাণ্ডব। গ্রিল ভেঙে, ভিতরে ঢোকে তিন দুষ্কৃতী। বাকিরা বাইরে। একতলায় ঘুমিয়েছিলেন গৃহকর্তা ও তাঁর স্ত্রী। ছেলে, রুদ্রাশিস শুয়েছিলেন তিন তলার ঘরে। একতলার ঘর তছনছ করে, লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। বাধা দিতে গেলে কোপানো হয় রমাপ্রসাদ চন্দ্রকে। একই অবস্থা হয় তাঁর স্ত্রীরও। লুঠপাট শেষ করে, খুব সহজেই পালায় দুষ্কৃতীরা। তিনতলায়, এর কোনওকিছুই টের পাননি দম্পতির ছেলে। জখম অবস্থায় কোনওমতে তাকে ফোন করে ডাকাতির কথা জানান তাঁর মা।