ভোট এলেই জমজমাট ডানলপ কারখানা চত্বর আজ কোথায়?
ভোটে কেমন আছে সাহাগঞ্জের ডানলপ কারখানা? একসময় ভোট আসলেই জমজমাট হয়ে উঠল কারখানা চত্বর। প্রার্থীদের প্রচার, দেওয়াল লিখন নিয়ে সবটাই ছিল একটা উত্সবের মেজাজ। কিন্তু, আজ সবই অতীত। অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়ানো ডানলপ কারখানা ভোট থেকে আর কোনও উত্তাপই পায় না।শুনশান কারখানা চত্বর। সেই দুহাজার এগারো থেকে। উত্পাদন নেই। কী হবে? আদৌ কি খুলবে কারখানা? জানেন না শ্রমিক কর্মচারীরা। কারণ হাইকোর্টে বিচারাধীন ডানলপ মামলা। শ্রমিকরা জানেন না কোনওদিন পাবেন কিনা বকেয়া। তাই ভোট নিয়ে তাঁদের মধ্যে কোনও উত্সাহই নেই। উত্সাহ নেই রাজনৈতিক দলগুলিরও। ভোটের ঢাকে কাঠি পড়ার পর ক-জন প্রার্থী এসেছেন প্রচারে?
ভোটে কেমন আছে সাহাগঞ্জের ডানলপ কারখানা? একসময় ভোট আসলেই জমজমাট হয়ে উঠল কারখানা চত্বর। প্রার্থীদের প্রচার, দেওয়াল লিখন নিয়ে সবটাই ছিল একটা উত্সবের মেজাজ। কিন্তু, আজ সবই অতীত। অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়ানো ডানলপ কারখানা ভোট থেকে আর কোনও উত্তাপই পায় না।শুনশান কারখানা চত্বর। সেই দুহাজার এগারো থেকে। উত্পাদন নেই। কী হবে? আদৌ কি খুলবে কারখানা? জানেন না শ্রমিক কর্মচারীরা। কারণ হাইকোর্টে বিচারাধীন ডানলপ মামলা। শ্রমিকরা জানেন না কোনওদিন পাবেন কিনা বকেয়া। তাই ভোট নিয়ে তাঁদের মধ্যে কোনও উত্সাহই নেই। উত্সাহ নেই রাজনৈতিক দলগুলিরও। ভোটের ঢাকে কাঠি পড়ার পর ক-জন প্রার্থী এসেছেন প্রচারে?
প্রচার তো দুর অস্ত। কারখানা চত্বরের বিভিন্ন দেওয়াল আজও অপেক্ষা করে কবে পড়বে তুলির টান। নতুন সরকারের প্রতিশ্রুতি ছিল ডানলপ খোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। কিন্তু আজও কাটেনি অন্ধকার। অনিশ্চয়তার অন্ধকারে এখনও ডুবে সাহাগঞ্জের ডানলপ কারখানা। ভোটের হাওয়া কীভাবে নাড়িয়ে দিয়ে যেত এই কারখানা চত্বরকে। অতীত রোমন্থন থেকেও আজ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন শ্রমিক কর্মচারীরা।