ফুটবল ম্যাচ ঘিরে ব্যাপক অশান্তি বনগাঁয়
ফুটবল ম্যচ ঘিরে অশান্তি বনগাঁয়। আজ বনগাঁ স্টেডিয়ামে সাব ডিভিশনাল টুর্নামেন্টের ম্যাচ চলাকালীন অশান্ত ছড়ায়। রেফারির সিদ্ধান্ত পছন্দ না হওয়ায় গোলমাল শুরু করেন অভিযান সংঘ ক্লাবের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা। এই সময় টুর্নামেন্টের অন্যতম কর্মকর্তা রিন্টু দাসকে বেদম মারধর করা হয়। আহত অবস্থায় রিন্টু দাসকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। অভিযান সংঘের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বনগাঁ থানায়।
ওয়েব ডেস্ক: ফুটবল ম্যচ ঘিরে অশান্তি বনগাঁয়। আজ বনগাঁ স্টেডিয়ামে সাব ডিভিশনাল টুর্নামেন্টের ম্যাচ চলাকালীন অশান্ত ছড়ায়। রেফারির সিদ্ধান্ত পছন্দ না হওয়ায় গোলমাল শুরু করেন অভিযান সংঘ ক্লাবের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা। এই সময় টুর্নামেন্টের অন্যতম কর্মকর্তা রিন্টু দাসকে বেদম মারধর করা হয়। আহত অবস্থায় রিন্টু দাসকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। অভিযান সংঘের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বনগাঁ থানায়।
এদিকে, বেনিয়াপুকুরকাণ্ডের প্রায় বাহাত্তর ঘণ্টা পরে অবশেষে উদ্ধার হল হামলায় ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্র। কাল পুলিসের জালে ধরা পড়ে অভিযুক্ত তিনজন। তাঁদের জেরা করেই শেষপর্যন্ত ২টি পিস্তল সহ ৪টি কার্তুজ উদ্ধার করে গুন্ডাদমন শাখার গোয়েন্দারা। গত শনিবার রাতে বেনিয়াপুকুরে দুষ্কৃতীদের গুলিতে জখম হয় এক বালক।
পুরনো বিবাদের জেরে সেদিন রাতে এলাকার কুখ্যাত দুষ্কৃতী পাপ্পুকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় অপর গোষ্ঠীর দুষ্কৃতী সরফু। কাল গুলিকাণ্ডে তিন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস। ধৃতদের নাম শামিম, বাপী ও মহম্মদ কাল্লু ওরফে কালু।ধৃতদের জেরা করেই মেলে আগ্নেয়াস্ত্রের হদিশ। ঘটনায় এফআইআর-এ নাম থাকলেও এখনও ফেরার সরফু এবং নেপালি খান। অধরা পাপ্পুও।