লম্ফ নয়, জঙ্গলমহলের গ্রামগুলিতে এখন জ্বলে বিদ্যুতের আলো
গ্রামে মানুষ বাস করে কিন্তু বাস করার উপযোগী পরিবেশ সেখানে নেই। সন্ধ্যা নামলেই ঘন অন্ধকারে কারওর বাড়ির বাইরে পা রাখার সাহস হত না। ঘরের মধ্যে লম্ফটাই ছিল আলোর এক মাত্র উতস। জলের জন্য কয়েক কিলোমিটার ছুটতে হত গ্রামবাসীদের। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। এখন ঘরে ঘরে জ্বলে বিদ্যুতের আলো। রাতের বেলা খোলা থাকে বাজার, দোকান। গ্রামে ট্যাপ কল বসায় আর এক বালতি জলের জন্য যেতে হয় না কয়েক কিলোমিটার দূরে। পশ্চিম মেদিনীপুরের আউলিয়া, শালুকা, জোরাম, ধরমপুরের মত গ্রামগুলিতে এখন আমূল বদলেছে ওই এলাকার রোজনামচা।
ওয়েব ডেস্ক: গ্রামে মানুষ বাস করে কিন্তু বাস করার উপযোগী পরিবেশ সেখানে নেই। সন্ধ্যা নামলেই ঘন অন্ধকারে কারওর বাড়ির বাইরে পা রাখার সাহস হত না। ঘরের মধ্যে লম্ফটাই ছিল আলোর এক মাত্র উতস। জলের জন্য কয়েক কিলোমিটার ছুটতে হত গ্রামবাসীদের। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। এখন ঘরে ঘরে জ্বলে বিদ্যুতের আলো। রাতের বেলা খোলা থাকে বাজার, দোকান। গ্রামে ট্যাপ কল বসায় আর এক বালতি জলের জন্য যেতে হয় না কয়েক কিলোমিটার দূরে। পশ্চিম মেদিনীপুরের আউলিয়া, শালুকা, জোরাম, ধরমপুরের মত গ্রামগুলিতে এখন আমূল বদলেছে ওই এলাকার রোজনামচা।
পড়ুন হারিয়ে যাওয়া সেইসব লোকশিল্পগুলোকে আর্থিক পুষ্টিও যোগাবে রাজ্য