জঙ্গল মহলে সক্রিয় মাওবাদীরা
জঙ্গলমহলে ফের সক্রিয় মাওবাদীরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি দিয়ে এমনটাই জানাল রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতর। গত ৩১ মে ডিআইবি, পশ্চিম মেদিনীপুরের তরফে রাজ্যকে জানানো হয়েছিল মাওবাদী সক্রিয়তার কথা। স্বরাষ্ট্র দফতর সূত্রে খবর, এই রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে জেলার বেশকিছু তৃণমূল বিধায়ক ও নেতাদের জেড প্লাস নিরাপত্তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।
জঙ্গলমহলে ফের সক্রিয় মাওবাদীরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি দিয়ে এমনটাই জানাল রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতর। গত ৩১ মে ডিআইবি, পশ্চিম মেদিনীপুরের তরফে রাজ্যকে জানানো হয়েছিল মাওবাদী সক্রিয়তার কথা। স্বরাষ্ট্র দফতর সূত্রে খবর, এই রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে জেলার বেশকিছু তৃণমূল বিধায়ক ও নেতাদের জেড প্লাস নিরাপত্তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।
ছত্তিসগড়ে মাওবাদী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে পশ্চমবঙ্গে মাওবাদী গতিবিধি নিয়ে রাজ্য সরকারের কাছে স্টেটাস রিপোর্ট চেয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। কেন্দ্র রিপোর্ট তলব করায় পশ্চিম মেদিনীপুর ডিআইবি অর্থাত ডিস্ট্রিক্ট ইন্টালিজেন্স ব্রাঞ্চ রাজ্য সরকারকে জানায় ৪৬ জনের মাওবাদী দল ফের ঢুকেছে জঙ্গলমহলে। এই দলে রয়েছেন ছয় শীর্ষ মাওবাদী নেতা। যাঁরা কিষেণজির আমলে জঙ্গলমহলে সক্রিয় ছিলেন।
এই মাওবাদী স্কোয়াডটি ওড়িশা হয়ে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকেছে। কেশিয়াড়ি, গোপীবল্লভপুর, সাঁকরাইল অঞ্চলে মাওবাদীরা গোপনে প্রচার চালাচ্ছে বলেও রিপোর্টে জানিয়েছে ডিআইবি পশ্চিম মেদিনীপুর। মাওবাদী নেতা আকাশ, মদন মাহাতো, অসীম মণ্ডল, বিকাশ, জয়ন্ত মাহাতো, জবা মাহাতো, এলাকায় আবারও সক্রিয় হয়েছে বলে রাজ্য সরকারকে জানিয়েছে ডিআইবি।
এই রিপোর্টের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে ইতিমধ্যেই লিখিত রিপোর্ট দিয়েছে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতর। ডিআইবির রিপোর্ট পাওয়ার পরে পশ্চিম মেদিনীপুরের তৃণমূল সভাপতি দীনেন রায়, নয়াগ্রামের ব্লক সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত সহ শ্রীকান্ত মাহাতো, মৃগেন মাইতি, চূড়ামণি মাহাতো , দুলাল মুর্মুর মতো বিধায়কদের জেড প্লাস নিরাপত্তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।