গুরুংয়ের একচেটিয়া সাম্রাজ্যে আধিপত্য তৃণমূলের
গুরুংয়ের একচেটিয়া সাম্রাজ্যে আধিপত্য তৃণমূলের। যেখানে মোর্চা ছাড়া কোনও কথাই ভাবা যেত না, সেখানে বনধের দিনে রাস্তা দাপাল তৃণমূল। কোথাও দোকানপাট খোলানো আবার কোথাও জমায়েত। মিছিল-পিকেটিংয়ে বনধ ঠেকাতে ব্যস্ত রইলেন তৃণমূল কর্মীরা। খোদ উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ খোলালেন পেট্রোল পাম্প। রাস্তায় নামল সরকারি বাস। কালিম্পং থানার সামনে জড়ো হন তৃণমূল সমর্থকেরা। সেখান থেকে পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেবের নেতৃত্বে মিছিল শুরু হয়।
ওয়েব ডেস্ক: গুরুংয়ের একচেটিয়া সাম্রাজ্যে আধিপত্য তৃণমূলের। যেখানে মোর্চা ছাড়া কোনও কথাই ভাবা যেত না, সেখানে বনধের দিনে রাস্তা দাপাল তৃণমূল। কোথাও দোকানপাট খোলানো আবার কোথাও জমায়েত। মিছিল-পিকেটিংয়ে বনধ ঠেকাতে ব্যস্ত রইলেন তৃণমূল কর্মীরা। খোদ উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ খোলালেন পেট্রোল পাম্প। রাস্তায় নামল সরকারি বাস। কালিম্পং থানার সামনে জড়ো হন তৃণমূল সমর্থকেরা। সেখান থেকে পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেবের নেতৃত্বে মিছিল শুরু হয়।
মোর্চার ডাকা বনধের প্রভাব পড়েছে কালিম্পং মহকুমার গরুবাথান , মিশনহিল, লাভা ও ফাগুতে। সকাল থেকেই বন্ধ দোকানপাট। রাস্তায় নামেনি যানবাহন। বন্ধ রয়েছে স্কুল। তবে স্বাভাবিক রয়েছে চা বাগানের পাতা তোলার কাজ। রাস্তায় মোর্চার পিকেটিং না থাকলেও বন্ধে স্তব্ধ জনজীবন। গরুবাথান ও লাভায় পর্যটকদের দেখা নেই।বিভিন্ন জায়গায় মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিস।