কামদুনি: ফের সাজার ফতোয়া প্রতিবাদী শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ফের সাজার খাঁড়ার মুখে কামদুনি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ মুখার্জি। তৃণমূলের নির্বাচনী সভা থেকে প্রধান শিক্ষককে সাজার ফতোয়া ঘোষণা করে দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি। প্রধান শিক্ষক কিন্তু অটল, লড়াই থেকে তিনি সরবেন না। গ্রামের একমাত্র কলেজ পড়ুয়াকে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে খুনের পরে চুপ থাকতে পারেনি কামদুনি। স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রীর হত্যাকারীদের শান্তি চেয়ে রাস্তায় নেমে রাজরোষে পড়েছিলেন কামদুনি অবৈতনিক প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ মুখার্জি।
ফের সাজার খাঁড়ার মুখে কামদুনি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ মুখার্জি। তৃণমূলের নির্বাচনী সভা থেকে প্রধান শিক্ষককে সাজার ফতোয়া ঘোষণা করে দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি। প্রধান শিক্ষক কিন্তু অটল, লড়াই থেকে তিনি সরবেন না। গ্রামের একমাত্র কলেজ পড়ুয়াকে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে খুনের পরে চুপ থাকতে পারেনি কামদুনি। স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রীর হত্যাকারীদের শান্তি চেয়ে রাস্তায় নেমে রাজরোষে পড়েছিলেন কামদুনি অবৈতনিক প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ মুখার্জি।
প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ শোকজ করেছিল প্রধান শিক্ষককে। প্রদীপবাবুর সমর্থনে মিছিলে হেঁটেছিল গোটা কামদুনি। শোকজ করেও কব্জা করা যায়নি বেয়াড়া মাস্টারকে। এবার তাই শাস্তির নিদান ঘোষণা করে দিলেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি। প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি শাস্তির ঘোষণাটা করলেন কোচবিহারে তৃণমূল কংগ্রেসের নির্বাচনী জনসভায়। প্রদীপ মুখার্জি শোকজ লেটারে জানিয়েছেন, উনি তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী। তাই তৃণমূল কংগ্রেসের বিধানটাও তাঁকে মানতে হবে।
কামদুনির বাসিন্দাদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির কাছে গেছেন প্রধান শিক্ষকও। সেখানেই শোনেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতির নিদান। মুখ্যমন্ত্রী দলের মিটিং করেন রাইটার্স বিল্ডিংয়ে। আর প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত জানান তৃণমূলের নির্বাচনী জনসভায়। এটাই এখন দস্তুর। সেখানে প্রাক্তন ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের সিবিআই তদন্ত চেয়ে রাষ্ট্রপতির দরবারে যাওয়ায় প্রধান শিক্ষকের ঘাড়ে তো নামতেই পারে সাজার খাঁড়া।