খাতা বলছে ১০০ দিনের কাজ শেষ, বাস্তব বলছে কিছুই হয়নি, ভুতুড়ে কাজের খতিয়ান দেখিয়ে সাবিত্রী মিত্রের কেন্দ্রে তোলা হচ্ছে টাকা
খাতায় কলমে দেখানো হচ্ছে কাজ শেষ। আদতে তার কিছুই নেই। অথচ সেই কাজ দেখিয়েই তোলা হচ্ছে টাকা। ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে এমনই ছবি রাজ্যের মন্ত্রী সাবিত্রী মিত্রের বিধানসভা কেন্দ্র মানিকচকে। তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও। মথুরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত উতসবতলা এলাকা । একশো দিনের কাজের প্রকল্পে তৈরি হচ্ছে রাস্তা । মানুষের পরিবর্তে মাটি কাটার কাজ করছে যন্ত্র। স্থানীয়দের অভিযোগ, কাজ না করেও খাতায় কলমে সেই কাজ দেখিয়ে তুলে নেওয়া হচ্ছে টাকা। একই চিত্র উত্তর চন্ডিপুরের নাজিরউদ্দিন টোলা এলাকারও ।
খাতায় কলমে দেখানো হচ্ছে কাজ শেষ। আদতে তার কিছুই নেই। অথচ সেই কাজ দেখিয়েই তোলা হচ্ছে টাকা। ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে এমনই ছবি রাজ্যের মন্ত্রী সাবিত্রী মিত্রের বিধানসভা কেন্দ্র মানিকচকে। তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও। মথুরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত উতসবতলা এলাকা । একশো দিনের কাজের প্রকল্পে তৈরি হচ্ছে রাস্তা । মানুষের পরিবর্তে মাটি কাটার কাজ করছে যন্ত্র। স্থানীয়দের অভিযোগ, কাজ না করেও খাতায় কলমে সেই কাজ দেখিয়ে তুলে নেওয়া হচ্ছে টাকা। একই চিত্র উত্তর চন্ডিপুরের নাজিরউদ্দিন টোলা এলাকারও ।
স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানের দাবি, তাঁর কাছে রাস্তা তৈরির কোনও খবরই নেই।
কিন্তু কী বলছেন দায়িত্বে থাকা পঞ্চায়েত কর্মী?
অভিযোগ গিয়েছে বিডিওর কাছে। তদন্ত করে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
শুধু রাস্তা তৈরিতেই নয়, স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ একই অবস্থা নদীর বাঁধ দেওয়ার ক্ষেত্রেও।