মৃত্যুপুরী জলপাইগুড়ি রায়পুর চা-বাগান, অনাহার অপুষ্টিতে মৃত্যু মুখে শ্রমিকরা
মৃত্যুপুরী হয়ে উঠেছে জলপাইগুড়ির রায়পুর চা-বাগান। গত চার দিনে এই বাগানে মৃত্যু হয়েছে চারজন শ্রমিকের। অভিযোগ উঠছে, মৃত্যুর জন্য দায়ী অনাহার-অপুষ্টি। গতবছর সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ এই বাগান। সরকারি সাহায্য হিসেবে যে চাল-গম দেওয়া হয়, তা খাওয়ার অযোগ্য বলে অভিযোগ শ্রমিকদের। স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়েও উঠেছে একাধিক অভিযোগ। জলপাইগুড়ি জেলায় এমুহুর্তে বন্ধ চার-চারটি চা -বাগান। যার মধ্যে রয়েছে রায়পুর চা-বাগানটিও। ছশো পঞ্চাশ জন শ্রমিক কাজ করতেন এখানে। এখন সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচশো উনচল্লিশে। পেটের তাগিদে অনেকেই অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। বেশ কয়েকজন মারাও গিয়েছেন এরই মধ্যে। এই মৃত্যু নিয়েই এবার দানা বেঁধেছে বিতর্ক। এমাসে বাইশ থেকে পচিশ তারিখ, এই চার দিনে চার জন শ্রমিক মারা গিয়েছেন রায়পুর চা-বাগানে। উঠছে অনাহার-অর্ধাহার-অপুষ্টিতে মৃত্যুর অভিযোগ। শ্রমিকদের অভিযোগ অবশ্য মানতে নারাজ জেলা প্রশাসন।
মৃত্যুপুরী হয়ে উঠেছে জলপাইগুড়ির রায়পুর চা-বাগান। গত চার দিনে এই বাগানে মৃত্যু হয়েছে চারজন শ্রমিকের। অভিযোগ উঠছে, মৃত্যুর জন্য দায়ী অনাহার-অপুষ্টি। গতবছর সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ এই বাগান। সরকারি সাহায্য হিসেবে যে চাল-গম দেওয়া হয়, তা খাওয়ার অযোগ্য বলে অভিযোগ শ্রমিকদের। স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়েও উঠেছে একাধিক অভিযোগ। জলপাইগুড়ি জেলায় এমুহুর্তে বন্ধ চার-চারটি চা -বাগান। যার মধ্যে রয়েছে রায়পুর চা-বাগানটিও। ছশো পঞ্চাশ জন শ্রমিক কাজ করতেন এখানে। এখন সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচশো উনচল্লিশে। পেটের তাগিদে অনেকেই অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। বেশ কয়েকজন মারাও গিয়েছেন এরই মধ্যে। এই মৃত্যু নিয়েই এবার দানা বেঁধেছে বিতর্ক। এমাসে বাইশ থেকে পচিশ তারিখ, এই চার দিনে চার জন শ্রমিক মারা গিয়েছেন রায়পুর চা-বাগানে। উঠছে অনাহার-অর্ধাহার-অপুষ্টিতে মৃত্যুর অভিযোগ।
শ্রমিকদের অভিযোগ অবশ্য মানতে নারাজ জেলা প্রশাসন।
চা-বাগানের শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য রয়েছে সরকারি মেডিক্যাল টিম। কিন্তু তাঁদের থাকা-না থাকা সমান। অভিযোগ শ্রমিক পরিবারগুলির। বরং চিকিত্সার জন্য গেলে দুর্ব্যবহারের শিকার হতে হয় বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
এই অভিযোগও অস্বীকার করেছেন CMOH জগন্নাথ সরকার।
দারিদ্রের সঙ্গে, অনাহারের সঙ্গে লড়াইয়ে পাশে পাওয়া যায় না প্রশাসনকে। শ্রমিক পরিবারগুলির কথায় উঠে এসেছে এমনই ক্ষোভের সুর।
বিষয়টি নিয়ে ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে চাননি SDO। তবে জানা গিয়েছে,রায়পুর চা-বাগানে এই মৃত্যু-বিতর্কে বিডিও-র কাছে রিপোর্ট তলব করেছেন তিনি।