সীমান্ত অঞ্চলে পুলিসের নজরদারিতে গাঁজাচাষ, মদত দিচ্ছে ওপার বাংলার দুষ্কৃতীরাও
চাষের জমি গ্রাস করে, গাঁজা চাষের বাড়বাড়ন্ত। তাও আবার পুলিসের সঙ্গে লুকোচুরি করে নয়। অভিযোগ, পুলিসেরই একাংশের নজরদারিতে ফুলেফেঁপে উঠছে এই অবৈধ ব্যবসা। খাস এরাজ্যে, হাসনাবাদের বেশ কিছু এলাকায় ঘটছে এই ঘটনা। প্রতিবাদ করলে দুষ্কৃতীদের রোষের মুখে পড়তে হচ্ছে গ্রামবাসীদের।
ব্যুরো: চাষের জমি গ্রাস করে, গাঁজা চাষের বাড়বাড়ন্ত। তাও আবার পুলিসের সঙ্গে লুকোচুরি করে নয়। অভিযোগ, পুলিসেরই একাংশের নজরদারিতে ফুলেফেঁপে উঠছে এই অবৈধ ব্যবসা। খাস এরাজ্যে, হাসনাবাদের বেশ কিছু এলাকায় ঘটছে এই ঘটনা। প্রতিবাদ করলে দুষ্কৃতীদের রোষের মুখে পড়তে হচ্ছে গ্রামবাসীদের।
বছর পাঁচ আগের কথা। বাংলাদেশ লাগোয়া হাসনাবাদের পাটলিখানপুর পঞ্চায়েতের বেলেডাঙা এবং জয়গ্রামের শশীপাড়ায় কে, বা কারা যেন কয়েকটা গাঁজা গাছের বীজ পুঁতে দিয়েছিল। সেই শুরু। অতিরিক্ত লাভজনক হওয়ায় সেই গাছের সংখ্যা এখন কয়েক হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
গ্রামের কাছেই বাংলাদেশ সীমান্ত। গাঁজা চাষে এপারের সাথে হাত মিলিয়েছে ওপার বাংলার দুষ্কৃতীরাও। কিছু বললেই বিপদ।
গ্রামেই গাঁজা চাষ। ফলে বাড়ছে মাদক নেওয়ার প্রবণতা। আনাগোনা চলছেই দুষ্কৃতীদের। এতে ক্ষুদ্ধ গ্রামবাসীরা। ইদানিং আবার, লোকচক্ষুর আড়াল করতে সবজি ক্ষেতের মধ্যেও চলছে এই মাদক গাছের চাষ। পুলিস-প্রশাসনই হাত গুটিয়ে থাকলে কীভাবে মুক্তি মিলবে এই বিষের প্রকোপ থেকে? প্রশ্ন গ্রামবাসীদের।