মেঘনাদ সাহা কলেজে এখনও চলছে টোকাটুকি, হুমকির মুখে অধ্যাপকরা
ইটাহারের মেঘনাদ সাহা কলেজে নকল হচ্ছে দেখেও নীরব থাকতে হচ্ছে শিক্ষকদের। এখনও অনেক অধ্যাপককেই হুমকি দেওয়া হচ্ছে। উপাচার্যকে রিপোর্ট দিয়ে এ কথায় জানাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল। শুক্রবারও বন্ধ হয়নি টুকলি। কলেজে পরীক্ষার পরিবেশ নেই বলেই রিপোর্টে জানালেন প্রতিনিধিরা। ইটাহারের মেঘনাদ সাহা কলেজে টোকাটুকি এখন মাথা ব্যথার কারণ গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। শুক্রবারও টুকলি করতে গিয়ে ধরা পড়ল দশজন। গত তিনদিনে সংখ্যাটা পৌঁছল ৬৭তে। প্রশ্ন উঠল, আদৌ কী কলেজে পরীক্ষার পরিবেশ রয়েছে?
ইটাহারের মেঘনাদ সাহা কলেজে নকল হচ্ছে দেখেও নীরব থাকতে হচ্ছে শিক্ষকদের। এখনও অনেক অধ্যাপককেই হুমকি দেওয়া হচ্ছে। উপাচার্যকে রিপোর্ট দিয়ে এ কথায় জানাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল। শুক্রবারও বন্ধ হয়নি টুকলি। কলেজে পরীক্ষার পরিবেশ নেই বলেই রিপোর্টে জানালেন প্রতিনিধিরা।
ইটাহারের মেঘনাদ সাহা কলেজে টোকাটুকি এখন মাথা ব্যথার কারণ গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। শুক্রবারও টুকলি করতে গিয়ে ধরা পড়ল দশজন। গত তিনদিনে সংখ্যাটা পৌঁছল ৬৭তে। প্রশ্ন উঠল, আদৌ কী কলেজে পরীক্ষার পরিবেশ রয়েছে?
শিক্ষকদের দাবি মেনে শুক্রবারও পরীক্ষার সময় কলেজে হাজির ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল। তা সত্বেও দেদার টোকাটুকি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামকের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল শুক্রবারই লিখিত রিপোর্ট দিয়েছেন উপাচার্যকে।
মঙ্গলবার নকলের প্রতিবাদ করায় মার খান কলেজের অধ্যক্ষ-অধ্যাপকরা। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এখনও তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তাই টুকলি দেখলেও কিছু বলার সাহস করছেন না অনেকেই। পরীক্ষার পরিবেশ নেই বলে রিপোর্টে উল্লেখ করেছেন প্রতিনিধিরা।
আবার এফআইআর সত্বেও কেউ গ্রেফতার না হওয়ায়, আতঙ্ক কয়েক গুণ বেড়েছে।
আচার্য অর্থাত্ রাজ্যপালের কাছে এই রিপোর্ট পাঠানোর কথা ভাবছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।