সচল মৌসুমীও বৃষ্টির বার্তা দিতে নারাজ
অবশেষে দশদিন পর সচল হয়েছে মৌসুমীবায়ুর বঙ্গোপসাগরীয় শাখাটি। আগামী ৭২ ঘণ্টায় এই শাখাটি ঘূর্ণাবর্তের উপর ভর করে আরও সক্রিয় হবে বলে জানিয়েছে আলিপুর হাবহাওয়া দফতর। মধ্য-পশ্চীম বঙ্গোপসাগরের উপর একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে। এর হাত ধরেই মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
অবশেষে দশদিন পর সচল হয়েছে মৌসুমীবায়ুর বঙ্গোপসাগরীয় শাখাটি। আগামী ৭২ ঘণ্টায় এই শাখাটি ঘূর্ণাবর্তের উপর ভর করে আরও সক্রিয় হবে বলে জানিয়েছে আলিপুর হাবহাওয়া দফতর। মধ্য-পশ্চীম বঙ্গোপসাগরের উপর একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে। এর হাত ধরেই মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। তবে বিগত কয়েক বছরে বর্ষা দক্ষিণবঙ্গে প্রবেশ করেছে গভীর নিম্নচাপের উপর ভিত্তি করে। সেই কারণে ঘূর্ণাবর্তের উপর ভর করে প্রবেশ করলে যথেষ্ট পরিমাণে বৃষ্টি হবে কিনা সে ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আবহাওয়াবিদরা।
যদিও আগামী ৭২ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসবে কিনা সে ব্যাপারে কোন সদুত্তর মেলেনি। কারন পরিসংখ্যান বলছে বিগত কয়েক বছরে দক্ষিণবঙ্গে মৌসুমিবাযু সক্রিয় হয়েছে গভীর নিম্নচাপের হাত ধরে। কিন্তু এবছর এখনও সেরকম কোন পরিস্থিতি তৈরী হয়নি। আর তাই ৬ থেকে ১৫ জুন একই যায়গায় দাড়িয়ে ছিল মৌসুমি বায়ু। শনিবার ১৬ জুন কার্যত ঘূর্ণাবর্তের জেরেই সচল হল মৌসুমীবায়ু। তবে এর হাত ধরে দক্ষিনবঙ্গের জেলা গুলিতে বর্ষা এলে কতটা বৃষ্টি হবে তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ আবহাওয়াবিদদের কপালে।