টার্মিনালের নাকের ডগায় চলছে দেদার তেলচুরি, সৌজন্যে শাসকের দাদাগিরি
প্রশাসনের আশ্বাসই সার। তেলের টার্মিনাল লাগোয়া এলাকায় এখনও চলছে শাসকদলের দাদাগিরি। টার্মিনালের নাকের ডগায় দিব্যি চলছে তেলচুরিও। বজবজ, মৌরিগ্রাম, রাজবাঁধ, হলদিয়া-সর্বত্র একই ছবি। অভিযোগ ডিলারদের। টার্মিনালে বেনিয়মের সেই ছবিই ধরা পড়ল চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায়।
ওয়েব ডেস্ক: প্রশাসনের আশ্বাসই সার। তেলের টার্মিনাল লাগোয়া এলাকায় এখনও চলছে শাসকদলের দাদাগিরি। টার্মিনালের নাকের ডগায় দিব্যি চলছে তেলচুরিও। বজবজ, মৌরিগ্রাম, রাজবাঁধ, হলদিয়া-সর্বত্র একই ছবি। অভিযোগ ডিলারদের। টার্মিনালে বেনিয়মের সেই ছবিই ধরা পড়ল চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায়।
বজবজ ট্যাঙ্ক রোড। সার দিয়ে দাঁড়িয়ে তেলের ট্যাঙ্কার। টার্মিনাল থেকে যাবে পেট্রোল পাম্পে। কিন্তু, তার আগেই ট্যাঙ্কার থেকে বালতি করে কী বের করে নিচ্ছে ওরা?
জানা গেল সবটার পিছনেই রয়েছে ট্যাঙ্কারের চোরা কুঠুরি।
চুরি হয়ে যাচ্ছে তেল। ধরতে পারছেন না ডিলাররা?
বুঝছেন সবটাই। মাসে মাসে প্রায় চার হাজার লিটার তেল কম ঢুকছে পাম্পে। ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু, করার কিছুই নেই। কারণ তেলের টার্মিনাল লাগোয়া এলাকায় শাসকদলের দাদাগিরি চলছেই। টার্মিনালের নাকের ডগায় চলছে দেদার তেলচুরি। কার্যত অসহায় পেট্রোলিয়াম ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন।
শুধু বজবজ না। মৌরিগ্রাম, রাজবাঁধ, হলদিয়া-সর্বত্র এই ট্রাডিশন সমানেই চলছে বলে ডিলারদের অভিযোগ। একমাস আগে এই দুই ইস্যুতে ধর্মঘট ডেকেও শেষপর্যন্ত প্রশাসনের আশ্বাসে পিছু হটে পেট্রোলিয়াম ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন। কিন্তু প্রশাসনের আশ্বাসই সার, ছবিটা একটুও বদলায়নি।