এক চিকিত্সককে কামড়ে দিলেন আর এক চিকিত্সক
মুখে-মুখে শুকনো ঝগড়া কি পোষায়! মারপিটেও তেমন দম পাওয়া যায়নি। জল গড়াল, কামড় পর্যন্ত। দুই ডাক্তারের ঝগড়ার, এটাই পরিণতি। রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতাল সুপার বনাম জেলারই আইএমএ সেক্রেটারি। অভিযোগ, দুজনের গণ্ডগোল এমন মাত্রায় পৌছয়, যে আইএমএ কর্তা কামড়ে দেন সুপারকে।
ওয়েব ডেস্ক: মুখে-মুখে শুকনো ঝগড়া কি পোষায়! মারপিটেও তেমন দম পাওয়া যায়নি। জল গড়াল, কামড় পর্যন্ত। দুই ডাক্তারের ঝগড়ার, এটাই পরিণতি। রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতাল সুপার বনাম জেলারই আইএমএ সেক্রেটারি। অভিযোগ, দুজনের গণ্ডগোল এমন মাত্রায় পৌছয়, যে আইএমএ কর্তা কামড়ে দেন সুপারকে।
দুই ডাক্তারের ঝগড়া। রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতাল সুপার বনাম জেলারই আইএমএ কর্তা। সে গণ্ডগোল এমন মাত্রায় পৌছল, যে হাসপাতাল সুপারের হাতেই কামড়ে দিলেন অপর জন। অন্তত অভিযোগ এমনটাই। সুপার অনুপ হাজরা আপাতত আইসিসিইউ-তে ভর্তি। সামান্য একটি ছুটির দরখাস্ত ঘিরে এই ধুন্ধুমার কাণ্ড। জেলা হাসপাতালের চক্ষু বিশেষজ্ঞ কমল সরকারের ছুটির আবেদন নিয়ে এদিন সুপারের সঙ্গে কথা বলতে যান, ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জেলা সেক্রেটারি অনুপম সাহা। অভিযোগ, সুপার ছুটি মঞ্জুর করছিলেন না। এরপরই ঝামেলা শুরু। অনুপম সাহারও পাল্টা অভিযোগ, প্রথমে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ, পরে তাঁকে মারধর করেন সুপার। থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি।
মেয়ের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য ছুটির আবেদন করবেন। কে দায়িত্ব সামলাবেন, তাও ঠিক ছিল। কিন্তু অভিযোগ, সুপার অনুপ হাজরা ছুটি দিতে নারাজ। জানান, তৃণমূলের চিকিত্সক সংগঠনকে। অনুপম সাহা তৃণমূলের চিকিত্সক সংগঠনের নেতা। তিনি কথা বলতে যান। সুপারের ঘরে যান। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়। এরপরেই ঝামেলা বেধে যায়।