প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে পরীক্ষা রুকসানা, রুশনারার, বোনকে টুকতে সাহায্য করতে সিভিল পুলিস সাজল দাদা
অদম্য ইচ্ছাশক্তির কাছে হার মানল প্রতিবন্ধকতা। সদ্যোজাত সন্তানকে নিয়ে মালদা মেডিক্যালের বেডে বসেই পরীক্ষা দিল রুকসানা বিবি। প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে লড়াই করে পরীক্ষা দিল খানাকুলের রুশনারা খাতুনও। বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় পুড়িয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা হয় ওকে। কিছুটা সুস্থ হয়েই আজ পরীক্ষার হলে রুশনারা।রবিবার রাতেই সন্তানের জন্ম দিয়েছেন রুকসানা বিবি। সকালেও ও জানতো না, আদৌ পরীক্ষা দিতে পারবে কিনা। কিন্তু, অ্যাডমিট কার্ডটা হাতে পাওয়ার পরই কেটে যায় যাবতীয় দ্বিধা। মালদা মেডিক্যালের বেডে বসেই পরীক্ষা দিল রতুয়ার কুমারগঞ্জ গ্রামের রুকসানা বিবি।
অদম্য ইচ্ছাশক্তির কাছে হার মানল প্রতিবন্ধকতা। সদ্যোজাত সন্তানকে নিয়ে মালদা মেডিক্যালের বেডে বসেই পরীক্ষা দিল রুকসানা বিবি। প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে লড়াই করে পরীক্ষা দিল খানাকুলের রুশনারা খাতুনও। বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় পুড়িয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা হয় ওকে। কিছুটা সুস্থ হয়েই আজ পরীক্ষার হলে রুশনারা।রবিবার রাতেই সন্তানের জন্ম দিয়েছেন রুকসানা বিবি। সকালেও ও জানতো না, আদৌ পরীক্ষা দিতে পারবে কিনা। কিন্তু, অ্যাডমিট কার্ডটা হাতে পাওয়ার পরই কেটে যায় যাবতীয় দ্বিধা। মালদা মেডিক্যালের বেডে বসেই পরীক্ষা দিল রতুয়ার কুমারগঞ্জ গ্রামের রুকসানা বিবি।
বিয়ে ঠিক করেছিলেন সত্ মা। প্রতিবাদ করেছিল খানাকুলের রুশনারা। অভিযোগ, তারপরই ওকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা হয়। এমনভাবে পুড়ে গিয়েছিল, যে কলকাতায় এনে চিকিত্সা করাতে হয়েছিল। খানাকুলের রুশনারাও এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। এ তো গেল প্রতিবন্ধকতাকে জয় করার কথা। রয়েছে উল্টো ছবিও। পরীক্ষার্থী বোনকে টোকাটুকিতে সাহায্য করতে সিভিক পুলিস সাজল দাদা। শেষরক্ষা অবশ্য হয়নি। উত্তরদিনাজপুরের ইসলামপুর বয়েজ স্কুলে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেল সেই গুণধর দাদা।
ইটাহার গার্লস হাইস্কুলেও দেদার টোকাটুকি হয়েছে। ক্লাসরুমের জানালার বাইরে টুকরো কাগজের পাহাড়।দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার একটি স্কুলে অবশ্য টোকাটুকির আশঙ্কাটা আগে থেকেই করেছিল কর্তৃপক্ষ। আর তাই বাসন্তীর নারায়ণতলা রামকৃষ্ণ বিদ্যামন্দিরকে মুড়ে ফেলা হয় প্লাস্টিক আর ত্রিপলে। প্লাস্টিকের মোড়কেই জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা দিল পড়ুয়ারা।