তৃণমূলকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন বিজেপি নেত্রী রূপা গাঙ্গুলি
আগামী কয়েক মাসের মধ্যে রাজ্যে বন্ধ হবে খুন, ধর্ষণ, গুন্ডামি। মুখ্যমন্ত্রী এবং তৃণমূলের লোকজন যদি এমনটা মনে করেন, তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। আজ কামদুনি থেকে কাকদ্বীপ পর্যন্ত পদযাত্রার পঞ্চমদিনে, চ্যালেঞ্জ বিজেপি মহিলা মোর্চার সভানেত্রী রূপা গাঙ্গুলির।
ওয়েব ডেস্ক: আগামী কয়েক মাসের মধ্যে রাজ্যে বন্ধ হবে খুন, ধর্ষণ, গুন্ডামি। মুখ্যমন্ত্রী এবং তৃণমূলের লোকজন যদি এমনটা মনে করেন, তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। আজ কামদুনি থেকে কাকদ্বীপ পর্যন্ত পদযাত্রার পঞ্চমদিনে, চ্যালেঞ্জ বিজেপি মহিলা মোর্চার সভানেত্রী রূপা গাঙ্গুলির।
বুধবার কামদুনি থেকে রূপা গাঙ্গুলির নেতৃত্বে শুরু হয়েছে পদযাত্রা। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে কাকদ্বীপে। সকালে বিষ্ণুপুরের ধানকল এলাকা থেকে শুরু হয় পদযাত্রা। রূপা গাঙ্গুলির সঙ্গে ছিলেন আসানসোলের বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় এবং বিজেপি রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ সহ দলের বেশ কয়েকজন নেতা। ঝালমুড়ি পর্বের জেরে রূপা গাঙ্গুলি এবং বাবুল সুপ্রিয়র সম্পর্কের অবনতি হয়েছিল। রবিবার সহকর্মীর ডাকে মিছিলে পা মেলান বাবুল। রূপা গাঙ্গুলির সঙ্গে তাঁর দেখা হল দুবার। কখনও নেত্রীর পাশে, তো কখনও নেত্রীর পিছনে।
বিভিন্ন পথ অতিক্রম করে মিছিল শেষ হয় ফলতার দোস্তিপুরে। মাঝে মাঝে চা বিরতির জন্য থামেন রূপা। সেরকমই একটি চায়ে পে চর্চায় চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন তিনি।
রূপা গাঙ্গুলি বলেন, ''রাজনীতিতে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ যেভাবে দেখেন, আমি দেখি না। যদি তৃণমূলের সমস্ত মানুষ মনে করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মনে করেন কয়েকমাসের মধ্যে ঠিক করেন যে কোনও রকম রেপ, ধর্ষণ সমস্ত কিছু বন্ধ করবেন...যা যা গুন্ডামি হয়েছে বন্ধ করবেন, আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। আমি কোনও ভোট জয় করতে এখানে আসিনি।''
বিজেপি মহিলা মোর্চার পদযাত্রাকে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। মহিলা মোর্চার রবিবারের পদযাত্রা শেষ হয় ফলতার দোস্তিপুরে।