রূপনারায়ণের নদী ভাঙন সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছে
রূপনারায়ণের নদী ভাঙনে তলিয়ে যেতে বসেছে তমলুক পুরসভার বিস্তীর্ণ এলাকা। ভাঙনের কবলে পড়ে প্রতিদিন ঘর হারাচ্ছেন বহু মানুষ। এলাকাবাসীর অভিযোগ বারবার জানানো সত্বেও সরকার কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। উপায় না দেখে ঘর ছেড়ে চলে যাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। প্রত্যেক দিন একটু একটু করে এগিয়ে আসছে রূপনারায়ণ। তমলুক পুরসভার এক, ষোল এবং আঠারো নম্বর ওয়ার্ডের একাংশ এখন জলের তলায়। নদী ভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে বেশ কিছু বাড়ি, বাগান।
রূপনারায়ণের নদী ভাঙনে তলিয়ে যেতে বসেছে তমলুক পুরসভার বিস্তীর্ণ এলাকা। ভাঙনের কবলে পড়ে প্রতিদিন ঘর হারাচ্ছেন বহু মানুষ। এলাকাবাসীর অভিযোগ বারবার জানানো সত্বেও সরকার কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। উপায় না দেখে ঘর ছেড়ে চলে যাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা।
প্রত্যেক দিন একটু একটু করে এগিয়ে আসছে রূপনারায়ণ। তমলুক পুরসভার এক, ষোল এবং আঠারো নম্বর ওয়ার্ডের একাংশ এখন জলের তলায়। নদী ভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে বেশ কিছু বাড়ি, বাগান। এলাকার বাসিন্দাদের তরফে একাধিক বার বিষয়টি জানানো হয়েছে পুরসভাকে। সেচ দফতরেও ডেপুটেশন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রশাসনিক উদাসীনতায় বেড়ে চলেছে ভাঙন।
বেশ কিছুদিন আগে এলাকা পরিদর্শন করে যান মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র। তার পরে কাজও শুরু হয়েছিল। নদীর চরে বোল্ডার দিয়ে বাঁধ তৈরি হয়। তবে তাতে কাজের কাজ হয়নি। ভাঙন প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। ভাঙন রোধে প্রশাসনিক উদাসীনতা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে এলাকাবাসীর মনে। তাদের আশঙ্কা এমন চললে গোটা এলাকাটাই একদিন নদী গর্ভে চলে যাবে।
প্রাণে বাঁচতে ঘর বাড়ি ভেঙে দিয়ে অনত্র চলে যাচ্ছেন এলাকার মানুষ। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে উঠেছে যে বড় রকমের কোটাল এলে তমলুক শহরই জলে ডুবে যাবে বলে আশঙ্কা। যদিও পুরসভা বিষয়টি নিয়ে উদাসীনতা দেখাচ্ছে বলে অভিযোগ।