সারদার এজেন্টের বাড়িতে হামলা আমানতকারীদের

সারদার এজেন্টের বাড়িতে হামলা চালাল আমানতকারীরা। ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহারের তুফানগঞ্জের নাককাটিগাছের শিকারপুরে। অভিযোগ, সারদার এজেন্ট রফিকুল ইসলামের বাড়িতে আজ সকালে চড়াও হন আমানতকারীরা। বাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি, লুঠপাটও চালানো হয় বলে অভিযোগ। মারধর করা হয় ওই এজেন্টকে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রফিকুল ইসলাম।

Updated By: May 5, 2014, 01:02 PM IST

সারদার এজেন্টের বাড়িতে হামলা চালাল আমানতকারীরা। ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহারের তুফানগঞ্জের নাককাটিগাছের শিকারপুরে। অভিযোগ, সারদার এজেন্ট রফিকুল ইসলামের বাড়িতে আজ সকালে চড়াও হন আমানতকারীরা। বাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি, লুঠপাটও চালানো হয় বলে অভিযোগ। মারধর করা হয় ওই এজেন্টকে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রফিকুল ইসলাম।

এদিকে, সারদাকাণ্ডে সিটের ভূমিকা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠল। পুলিসি তদন্তে সুদীপ্ত সেনের একসময়ের সঙ্গী শিবনারায়ণ দাসের নাম উঠে এসেছে। সুদীপ্ত সেনের দাবি, এই শিবনারায়ণই তাঁকে চিটফান্ডের ব্যবসায় নিয়ে আসেন।

২০০৮ সালে যখন সারদা বাজার থেকে টাকা তুলতে শুরু করে, তখন শিবনারায়ণ দাস সারদার ডিরেক্টর ও অন্যতম অংশীদার ছিলেন। তদন্তের স্বার্থে শিবনারায়ণকে জেরা করা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু পুলিসের দাবি, তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

অথচ গত এক বছর ধরে খাস কলকাতায় বসে চুটিয়ে নিজের সংবাদপত্রের ব্যবসা চালিয়ে গেছেন শিবনারায়ণ। সারদা কেলেঙ্কারি নিয়ে ইডি নাড়াচাড়া শুরু করতেই আচমকা গা ঢাকা দেন তিনি। প্রশ্ন উঠছে, গত এক বছরেও কেন শিবনারায়ণের নাগাল পেল না পুলিস। অভিযোগ, শিবনারায়ণ রাজ্যের এক মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তাঁকে ছোঁয়ার সাহস দেখায়নি পুলিস।

.