চোরের উপদ্রবে ঘুম ছুটছে হালিশহরের বাসিন্দাদের
চোরের উপদ্রবে ঘুম ছুটেছে হালিশহরের বাসিন্দাদের। চলতি মাসে প্রায় তিরিশটি বাড়িতে চুরি হয়েছে বীজপুর থানার অন্তর্গত মালঞ্চ, জদুনাথবাটি, নান্না ও হালিশহর স্টেশন রোডে। রাত পাহারার ব্যবস্থা করেও আটকানো যাচ্ছে না চোরের উপদ্রব। চুরির পর ফেলে যাওয়া পার্স ফেরত চেয়ে হুমকি চিঠিও লিখছে চোর।
![চোরের উপদ্রবে ঘুম ছুটছে হালিশহরের বাসিন্দাদের চোরের উপদ্রবে ঘুম ছুটছে হালিশহরের বাসিন্দাদের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2014/08/18/28175-chor.jpg)
হালিশহর: চোরের উপদ্রবে ঘুম ছুটেছে হালিশহরের বাসিন্দাদের। চলতি মাসে প্রায় তিরিশটি বাড়িতে চুরি হয়েছে বীজপুর থানার অন্তর্গত মালঞ্চ, জদুনাথবাটি, নান্না ও হালিশহর স্টেশন রোডে। রাত পাহারার ব্যবস্থা করেও আটকানো যাচ্ছে না চোরের উপদ্রব। চুরির পর ফেলে যাওয়া পার্স ফেরত চেয়ে হুমকি চিঠিও লিখছে চোর।
পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেও লাভ হয়নি কিছু। আতঙ্কে রাতের ঘুম ছুটেছে বাসিন্দাদের।
এক মাসে তিরিশটি বাড়িতে চুরি। গৃহস্থ তো বটেই, চুরির সময় কিচ্ছুটি টের পাচ্ছেন না রাত পাহারাদাররাও। এমনকি বাড়ির পোষ্যটিও তখন মালিকের মতই গভীর নিদ্রায় মগ্ন। ঘুমের ওষুধ স্প্রে করে চোরেরা কাজ হাসিল করছে বলে অনুমান বাসিন্দাদের। রাত পাহারার ব্যবস্থা করেও আটকানো যাচ্ছে না চোরেদের। রাতের অন্ধকারে জানালার গ্রিল কেটে, আলমারি ভেঙে তারা লুঠ করে নিয়ে যাচ্ছে সর্বস্ব।
চুরি করতে এসে চোর ফেলে গিয়েছিল একটি পার্স। সেটি ফেরত চেয়ে একটি হুমকি চিঠিও লেখে সে। পার্সটি ফেরত না পেলে যে চুরির হার আরও বাড়বে সে ব্যাপারেও হুমকি দেওয়া হয়েছে।
পুলিসে অভিযোগ জানিয়েও কিছু হয়নি। কবে, কখন, কিভাবে কোন বাড়ি চোরের নিশানা হবে, জানেন না কেউই। তাই সন্ধ্যার পরই আতঙ্ক গ্রাস করছে হালিশহরকে।