জমি নিয়ে বড়সড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি মুখ্যমন্ত্রী
জমি আন্দোলনকে পুঁজি করে এককালে যে জেলা থেকে রাজনৈতিক জয়যাত্রা শুরু, সেই পূর্ব মেদিনীপুরেই জমি নিয়ে বড়সড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জেলায় নদী সংস্কারের জন্য জমি চাই। ভগবানপুরের সরকারি অনুষ্ঠানে একথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই। একইসঙ্গে তাঁর আশ্বাস, জোর করে অধিগ্রহণ হবে না। কিন্তু, রাজনৈতিক মহলের কৌতুহল বাড়িয়েছে পুনর্বাসন প্যাকেজ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর নিরবতা।
জমি আন্দোলনকে পুঁজি করে এককালে যে জেলা থেকে রাজনৈতিক জয়যাত্রা শুরু, সেই পূর্ব মেদিনীপুরেই জমি নিয়ে বড়সড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জেলায় নদী সংস্কারের জন্য জমি চাই। ভগবানপুরের সরকারি অনুষ্ঠানে একথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই। একইসঙ্গে তাঁর আশ্বাস, জোর করে অধিগ্রহণ হবে না। কিন্তু, রাজনৈতিক মহলের কৌতুহল বাড়িয়েছে পুনর্বাসন প্যাকেজ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর নিরবতা।
৫ বছর পর ফের সেই পূর্ব মেদিনীপুরেই জমি অধিগ্রহণ ইস্যুর মুখোমুখি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এবার তিনি বিরোধী নেত্রী নন, প্রশাসকের ভূমিকায়। নদী সংস্কারে জমি চাই তাঁর।
বেসরকারি শিল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করবে না সরকার। ঘোষিত নীতি মুখ্যমন্ত্রীর। কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুরে জমি চাই উন্নয়ন প্রকল্পে। চাই একলপ্তে অনেক জমি। যে অঞ্চলগুলিতে জমি নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে সেখানে কয়েক হাজার পরিবারের বাস। স্বাভাবিকভাবেই উঠে আসছে অধিগ্রহণ ও পুনর্বাসনের প্রসঙ্গ। মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, জোর করে অধিগ্রহণ করা হবে না।
রেলের উন্নয়ন ও নদী সংস্কারের একগুচ্ছ প্রকল্প নিয়ে শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুরে একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রণব মুখোপাধ্যায়। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর দ্বিতীয়বার জমি আন্দোলনের 'এপিসেন্টার' পূর্ব মেদিনীপুরে এসে এদিন পুনর্বাসন প্যাকেজ নিয়ে স্পষ্ট কিছু বলেননি মুখ্যমন্ত্রী। আর মুখ্যমন্ত্রীর এই নিরবতাকে কেন্দ্র করেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে ফিসফিসানি।