উনি তৃণমূল তাই চিকিৎসক পিটিয়েও খালাস
কর্তব্যরত চিকিত্সককে মারধর এবং হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভাঙচুর চালিয়েও বেকসুর খালাস পেয়ে গেলেন তৃণমূল নেতা। জামিনঅযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হলেও সরকারি আইনজীবী জামিনের বিরোধিতা পর্যন্ত করলেন না। বর্ধমান পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শেফালি বেগম। চলতি মাসের তিন তারিখ বিদ্যুত্স্পৃষ্ট এক ব্যক্তিকে বর্ধমান মেডিক্যালে নিয়ে যান শেফালির স্বামী পাপ্পু আমেদ।
বর্ধমান: কর্তব্যরত চিকিত্সককে মারধর এবং হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভাঙচুর চালিয়েও বেকসুর খালাস পেয়ে গেলেন তৃণমূল নেতা। জামিনঅযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হলেও সরকারি আইনজীবী জামিনের বিরোধিতা পর্যন্ত করলেন না। বর্ধমান পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শেফালি বেগম। চলতি মাসের তিন তারিখ বিদ্যুত্স্পৃষ্ট এক ব্যক্তিকে বর্ধমান মেডিক্যালে নিয়ে যান শেফালির স্বামী পাপ্পু আমেদ।
চিকিত্সকেরা ওই ব্যক্তিকে মৃত ঘোষণা করেন। তখন পাপ্পু এবং তাঁর সঙ্গীরা কর্তব্যরত চিকিত্সকে মারধর এবং জরুরি বিভাগে ভাঙচুর চালান বলে অভিযোগ। দায়িত্বে থাকা পুলিসকর্মীকে হেনস্থাও করা হয় বলে অভিযোগ। হাসপাতাল সুপারের অভিযোগের ভিত্তিতে পাপ্পুকে গ্রেফতার করে পুলিস। জামিনঅযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হয়। আজ পাপ্পুকে কোর্টে তোলা হয়। অভিযুক্তের আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। সরকারপক্ষের আইনজীবী জামিনের বিরোধিতা না করায় বেকসুর খালাস পেয়ে যান পাপ্পু।