রাজ্যে নারী পাচার রুখতে প্রতি গ্রামে তৈরি হচ্ছে ভিলেজ প্রোটেকশন কমিটি
নারী পাচার রুখতে রাজ্যের প্রতিটি গ্রাম ও ব্লক স্তরে সরকারি উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে ভিলেজ প্রোটেকশন কমিটি। পাচার রুখতে এই কমিটি প্রতি গ্রামে প্রচার এবং নজরদারি চালাবে। এ রাজ্যে সরকারিভাবে এধরনের উদ্যোগ এই প্রথম। প্রতিদিনই রাজ্যে থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে বহু শিশু ও নারী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অভাব-অনটনের সুযোগ নিয়ে কাজের লোভ দেখিয়ে অন্ধকার জগতে পাচার করে দেওয়া হয় মেয়েদের। শুধু প্রত্যন্ত জেলাগুলিতেই নয়, খোদ কলকাতাতেও বাড়ছে নারী পাচারের হার । এই সমস্যার মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই সক্রিয় একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তবে এই প্রথম নারী ও শিশু পাচার রুখতে উদ্যোগী রাজ্য সরকার। শিশু ও নারী পাচার ঠেকাতে একটি কমিটি তৈরি করছে নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক। কমিটিতে থাকছেন পুলিস, পঞ্চায়েতের প্রতিনিধি, শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবকদের প্রতিনিধি, আইসিডিএস কর্মীরা।
পশ্চিমবঙ্গ: নারী পাচার রুখতে রাজ্যের প্রতিটি গ্রাম ও ব্লক স্তরে সরকারি উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে ভিলেজ প্রোটেকশন কমিটি। পাচার রুখতে এই কমিটি প্রতি গ্রামে প্রচার এবং নজরদারি চালাবে। এ রাজ্যে সরকারিভাবে এধরনের উদ্যোগ এই প্রথম। প্রতিদিনই রাজ্যে থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে বহু শিশু ও নারী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অভাব-অনটনের সুযোগ নিয়ে কাজের লোভ দেখিয়ে অন্ধকার জগতে পাচার করে দেওয়া হয় মেয়েদের। শুধু প্রত্যন্ত জেলাগুলিতেই নয়, খোদ কলকাতাতেও বাড়ছে নারী পাচারের হার । এই সমস্যার মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই সক্রিয় একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তবে এই প্রথম নারী ও শিশু পাচার রুখতে উদ্যোগী রাজ্য সরকার। শিশু ও নারী পাচার ঠেকাতে একটি কমিটি তৈরি করছে নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক। কমিটিতে থাকছেন পুলিস, পঞ্চায়েতের প্রতিনিধি, শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবকদের প্রতিনিধি, আইসিডিএস কর্মীরা।
নারী ও শিশু পাচার ঠেকাতে সক্রিয় যেসব স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, তাদের মতে, সরকারি শীলমোহর লাগায় পাচার সমস্যা মোকাবিলায় এবার বাড়তি সুবিধে পাওয়া যাবে। বাড়তি প্রশাসনিক সহযোগিতার আশাও করছেন তারা। যেহেতু পাচারের মূলে রয়েছে তীব্র আর্থিক অনটন, তাই কাজের ব্যবস্থা করাটাও সবচেয়ে জরুরি বলে মনে করছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলি।