মুখ্যমন্ত্রী এখনই ভোট চাইছেন, কেন?
আগে নভেম্বরে পঞ্চায়েত ভোট চাইলেও এখন ভিন্ন সুর মুখ্যমন্ত্রীর। ভোট চাইছেন এখনই। কেন? অন্য কোনও আশঙ্কায়? রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জল্পনা।
আগে নভেম্বরে পঞ্চায়েত ভোট চাইলেও এখন ভিন্ন সুর মুখ্যমন্ত্রীর। ভোট চাইছেন এখনই। কেন? অন্য কোনও আশঙ্কায়? রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জল্পনা।
আগে নভেম্বরে পঞ্চায়েত ভোট চাইলেও এখন ভিন্ন সুর মুখ্যমন্ত্রীর। ভোট চাইছেন এখনই। কেন? অন্য কোনও আশঙ্কায়? রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জল্পনা।
কিন্তু এখন বলছেন অন্য কথা তাঁর নির্বাচনী সভাগুলিতে ভিড় দেখে খুশি মুখ্যমন্ত্রী। এখন ভোট হলে সমর্থন তাঁদের পক্ষেই আসবে বলে আশাবাদী তিনি।
ধর্ষণকাণ্ড থেকে সারদা, কামদুনি থেকে খরজুনা। প্রতিদিনই কোনও না কোনও ইস্যুতে জেরবার সরকার।
ফলে ভোট পিছোলে সে সময় কী পরিস্থিতি থাকবে, তা আগাম অনুমান করা অসম্ভব। আর তাইঝুঁকি নিতে চাইছে না তৃণমূল শিবির।
নভেম্বর মাসে লোকসভা ভোটেরও সম্ভাবনা প্রবল। সে সময় ফের জোট হলে পঞ্চায়েতে কংগ্রেসের আলাদা লড়াই করার সম্ভাবনা থাকে না। তৃণমূলের পক্ষে তা ইতিবাচক। কিন্তু সর্বভারতীয় প্রেক্ষাপটে এখন কংগ্রেস-তৃণমূল জোটের জল্পনা ক্ষীণ। জোটের সম্ভাবনার জন্য ভোট পিছনোর যুক্তি দেখছেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পঞ্চায়েতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রায় সাড়ে ছয় হাজার আসনে জিতেছে তৃণমূল। সাড়ে পাঁচ হাজার আসনে লড়াই তৃণমূলের বিরুদ্ধে তৃণমূলের। অর্থাত্ প্রায় বারো হাজার আসন তৃণমূলের দখলে। চার মাস পর ভোট হলে সেই পরিস্থিতি থাকার নিশ্চয়তা নেই।