ভোটের আগে নারদ ইস্যুতে কোণঠাসা শাসকদল
নারদকাণ্ডে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে। স্টিংয়ের পর ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। টুইটারে তোপ বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্রের। তৃণমূল নেত্রীর পাল্টা দাবি, ভোটে ভরাডুবি নিশ্চিত জেনেই কুত্সায় মেতেছে বিরোধীরা।
ওয়েব ডেস্ক: নারদকাণ্ডে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে। স্টিংয়ের পর ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। টুইটারে তোপ বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্রের। তৃণমূল নেত্রীর পাল্টা দাবি, ভোটে ভরাডুবি নিশ্চিত জেনেই কুত্সায় মেতেছে বিরোধীরা।
ঘরে বাইরে অস্বস্তিতে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। ট্যুইটারে তোপ সূর্যকান্ত মিশ্রের। তৃণমূল যে ভিডিও ফুটেজ ভুয়ো বলে দাবি করছে, সেই ফুটেজ পরীক্ষা করাতে মুখ্যমন্ত্রীর বাধা কোথায়? তিনি এবং তাঁর দল রাজ্য শাসনের সব নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। তৃণমূলকে উত্খাত করুন।
অভিযুক্ত ৬জন সাংসদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করছে লোকসভার নীতি কমিটি। কিন্তু, রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হামিদ আনসারি এখনও বিষয়টি নীতি কমিটির কাছে পাঠাননি। আর ঠিক এই জায়গাতেই তৃণমূল-বিজেপিকে গড়াপেটার অভিযোগ তুলছে বাম-ডান শিবির।
বাম ও কংগ্রেসের যুক্তি,সংখ্যার দিকে চোখ রেখেই রাজ্যসভায় নারদ ইস্যু নীতি কমিটিতে পাঠানো হচ্ছে না। গোটাটা আদতে তৃণমূল-বিজেপি গড়াপেটার ফল। সেজন্যই মুখে কুলুপ প্রধানমন্ত্রীর। এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন বিজেপি নেতা সিদ্ধার্থনাথ সিং। তাঁর দাবি, তদন্ত চলছে। খুব শিগগিরি তৃণমূলের মুখোশ খুলে যাবে। পাল্টা সুর চড়িয়েছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। উত্তাল সংসদ, পথে বিরোধীরা। ভোটের আগে নারদ ইস্যুতে বেশকিছুটা কোণঠাসা শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস।