পতৌদিদের মুঘলাই দাওয়াত
কনের বাড়ির ভোজ পর্ব শেষ। এবার পালা বরের বাড়ির ভোজসভার। সেই উপলক্ষেই দিল্লির এক সরকারি বাংলো সেজে উঠছে একেবারে মুঘল প্যালেসের ঢঙে। পতৌদি পরিবারের দাওয়াত-ই-ওয়ালিমার থিমই হল মুঘল ঘরানা। আর এই পুরো সাজসজ্জার ভার বর্তেছে গুড আর্থ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ওপর। কড়া হাতে সব দায়িত্ব সামলাচ্ছেন শর্মিলা ঠাকুর।
কনের বাড়ির ভোজ পর্ব শেষ। এবার পালা বরের বাড়ির ভোজসভার। সেই উপলক্ষেই দিল্লির এক সরকারি বাংলো সেজে উঠছে একেবারে মুঘল প্যালেসের ঢঙে। পতৌদি পরিবারের দাওয়াত-ই-ওয়ালিমার থিমই হল মুঘল ঘরানা। আর এই পুরো সাজসজ্জার ভার বর্তেছে গুড আর্থ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ওপর। কড়া হাতে সব দায়িত্ব সামলাচ্ছেন শর্মিলা ঠাকুর।
আজ সন্ধেয় ৫০০ থেকে ৬০০ লোকের পাত পড়বে সইফ-করিনার মুঘল প্যালেসে। টিনসেল টাউনের পাশাপাশি পায়ের ধুলো দেবেন ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী, যোজনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান মন্টেক সিং আহলুয়ালিয়া, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী শিলা দীক্ষিত, বিজেপি নেতা অরুণ জেটলি, প্রাক্তন ক্রিকেটার কপিল দেব, আব্বাস আলি বেগের মত মানুষরা। নিমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন খোদ রাষ্ট্রপতিও। তাঁদের অভ্যর্থনা জানাতে নিয়ে আসা হয়েছে ২০০ বছরের পুরনো অ্যান্টিক সব আসবাব, অফ-হোয়াইট ও সোনালি মগরা ফুলে সেজে উঠেছে গোটা প্যালেস।
কাঁটায় কাঁটায় রাত আটটায় শুরু হবে ওয়ালিমা। করিনার জন্য ৩টি পোষাক বানিয়েছেন মণীশ মালহোত্রা। গোলাপি ঘাঘরা, গোলাপি-নীল শাড়ি এবং একটি সবুজ শাড়ি। তারমধ্যে থেকেই আজকের জন্য একটি বেছে নিয়েছেন করিনা। রঘুবেন্দ্র রাঠোরের তৈরি মোট ৯ খানা শেরওয়ানির মধ্যে থেকেই একটি পরবেন সইফ।