Pori Moni: পরীমণির বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ! আদালতে রিপোর্ট ২৩ অগস্ট...
Pori Moni: পরীমণির বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ এনেছিলেন নাসির উদ্দিন। বোট ক্লাবে ঢুকে ফ্রিতে মদের বোতল চাওয়ার অভিযোগ ওঠে অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে। বুধবার ছিল এই মামলায় রিপোর্ট জমা দেওয়ার তারিখ। কিন্তু সেই তারিখ পিছিয়ে ধার্য করা হয় ২৩ অগস্ট।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সাভারের বোট ক্লাবে হত্যার চেষ্টা ও ভাঙচুরের অভিযোগে অভিনেত্রী পরীমণির(Pori Moni) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন নাসির উদ্দিন। সেই মামলায় রিপোর্ট দাখিলের পিছিয়ে ২৩ অগস্ট ধার্য করল বাংলাদেশের (Bangladesh) আদালত। বুধবার অর্থাৎ ৫ জুলাই মামলাটির তদন্তের রিপোর্ট দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু সিআইডি প্রতিবেদন জমা না করায় ঢাকার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগমের আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
আরও পড়ুন- NABC: আমেরিকায় চরম হেনস্থার মুখে পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী-জয়তী চক্রবর্তী, ক্ষোভ শিল্পীদের...
এই মামলায় নাসিরের অভিযোগ, বিনা মূল্যে মদের বোতল চেয়েছিলেন পরীমণি। নাসির রাজি না হওয়াতেই তাঁকে মারধর করেন অভিনেত্রী ও তাঁর দুই সহযোগী। ২০২২ সালের ৬ জুলাই পরীমণির বিরুদ্ধে আদালতে মামলাটি করেন নাসির উদ্দিন। মামলাটিতে পরীমনি ছাড়াও তার দুই সহযোগী ফাতেমা তুজ জান্নাত বনি ও জুনায়েদ বোগদাদী জিমিকে আসামি নির্ধারণ করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘পরীমণি ও তার সহযোগীরা সুযোগ বুঝে বিভিন্ন নামীদামি ক্লাবে ঢুকে মদ্যপান করেন এবং পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ করেন না। পরীমণি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের দিয়ে মিথ্যা মামলা করে হয়রানির ভয় দেখান। ২০২১ সালের ৯ জুন রাত ১২টার পর আসামিরা সাভারের বোট ক্লাবে ঢুকে দ্বিতীয়তলার ওয়াশরুম ব্যবহার করেন। সাভারের বোট ক্লাবে অভিযোগকারী ও তাঁর সহযোগী শাহ শহিদুল আলম রাত ১টা ১৫মিনিটের দিকে যখন ক্লাব ছাড়ছিলেন, তখন পরীমনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে অভিযোগকারী নাসির উদ্দিনকে ডাকেন এবং তাদের সঙ্গে কিছু সময় বসার অনুরোধ করেন’।
আরও পড়ুন- Arfan Nisho Movie: 'হাওয়া'র পর 'সুড়ঙ্গ', কলকাতায় মুক্তি পাচ্ছে আরফান নিশোর ছবি
আরও বলা হয়, ‘একপর্যায়ে পরীমনি অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নাসির উদ্দিনকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং একটি দামী মদের বোতল বিনা মূল্যে পার্সেল করে দেওয়ার জন্য তাঁকে চাপ দেন। তিনি এতে রাজি না হওয়ায় পরীমনি নাসির উদ্দিনকে গালমন্দ করেন। তাঁদের দুজনের মধ্যে বাদানুবাদের একপর্যায়ে পরীমনি নাসিরের দিকে একটি গ্লাস ছুড়ে মারেন এবং হাতে থাকা মোবাইল ফোনটিও ছুড়ে মারেন। এতে নাসির উদ্দিন মাথায় এবং বুকে আঘাত পান। পরীমনি ও তাঁর সহযোগীরা নাসির উদ্দিনকে মারধর করে, হত্যার হুমকি দিয়েছেন ও ভাঙচুর করেছেন’।