মেয়ের 'গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনি', সারার জন্য একসঙ্গে সইফ-অমৃতা, ভাইরাল ভিডিয়ো

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সারা আলি খানের সেই গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনির ভিডিয়ো।

Updated By: Sep 15, 2019, 03:36 PM IST
মেয়ের 'গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনি', সারার জন্য একসঙ্গে সইফ-অমৃতা, ভাইরাল ভিডিয়ো

নিজস্ব প্রতিবেদন: শুধু অভিনয় পর পড়াশোনাতেও তুখোর সইফ-অমৃতা কন্যা সারা আলি খান। নিউ ইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতক হন সারা। সম্প্রতি, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সারা আলি খানের সেই গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনির ভিডিয়ো।

নিউ ইয়র্কের কলম্বিলা বিশ্ববিদ্য়ালয় থেকে সারা স্নাতন হন ২০১৬ সালে। তাঁর বিষয় ছিল ইতিহাস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সারার গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনির ভিডিয়ো। যেখানে একসঙ্গে পাশাপাশি বসে গল্প করতে দেখা গেছে সইফ আলি খান ও অমৃতা সিংকে। বেশ বোঝা গেল মেয়ের স্নাতক হওয়া নিয়ে বাবা-মা দুজনেই বেশ খুশি। সারার গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনির অনুষ্ঠানের মঞ্চে সারার পাশে দেখা গেল নীতা আম্বানি ও আমির খানকে। 

আরও পড়ুন-সুভাষজি: আজাদ-হিন্দ-ফৌজের গান এবার শুনে নিন সোনু নিগমের গলায়

 
 
 
 

 
 
 
 
 
 
 
 
 

সইফ ও অমৃতার বিবাহ বিচ্ছেদ হয় ২০০৪ সালে। জানা যায়, বিচ্ছেদের পর ছেলেমেয়েদের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি সইফকে দেননি অমৃতা। পরে অবশ্য, তাঁদের সম্পর্ক অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে যায়। বেশকিছুদিন আগে অমৃতা সিং এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, খুব সম্ভবত তিনি সইফ শেষবার একসঙ্গে হয়েছিলেন, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সারার গ্র্যাজুয়েশন শেষ হওয়ার আগে কিংবা পড়ে। অমৃতা সিংয়ের কথায়, তবে তাঁর ঠিক মনে নেই। তবে সারার যখন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য নিউ ইয়র্কে যাচ্ছিল, তখন সারাই চেয়েছিল তাঁর বাবা-মা তাঁকে একসঙ্গে সেখানে রাখতে যান। আর সারার ইচ্ছাতেই তিনি এবং সইফ একসঙ্গে হয়েছিলেন বলেই জানান অমৃতা। 

ছবি: মেয়ের সঙ্গে ডিনার ডেটে সইফ

বাবা-মাকে ফের একসঙ্গে দেখার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে সারা বলেন, '' এটা ভীষণই সুন্দর একটা মহূর্ত, যে আমি কলেজে যাচ্ছি মা এবং আব্বা আমাকে ছাড়তে এসেছে। আমি বাবার সঙ্গে ডিনারে যাচ্ছিলাম, তারপর ঠিক হল মাকেও সেখানে ডেকে নেওয়া যাক। মা সেখানে এলো এবং আমরা তিনজনে সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছিলাম।'' সারা আরও বলেন, তাঁর মনে আছে, হস্টেলে তাঁকে রেখে আসার সময় মা অমৃতা তাঁর বিছানা ঠিক করে দিচ্ছিলেন। আর সইফ তাঁর পড়ার টেবিলের লাইট লাগাচ্ছিলেন। আর মুহূর্তগুলি তাঁর কাছে ভীষণই সুন্দর মুহূর্ত বলে জানান সারা। 

আরও পড়ুন-'নকল করে বড় হওয়া যায় না', লতাজির মন্তব্যের পাল্টা জবাব রানুর

 

.