চলে গেলেন হুইটনি হাউস্টন
পপ সম্রাজ্ঞী হুইটনি হাউস্টনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর জেরে শোকের ছায়া হলিউডের সব মহলে। স্থানীয় সময় অনুযায়ী শনিবার রাতে লস এঞ্জেলেসের বেভারলি হিলসের একটি হোটেলের ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় ৪৮ বছরের কিংবদন্তি এই সংগীত শিল্পীর নিথর দেহ। মৃত্যুর কারণ নিয়ে ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
পপ সম্রাজ্ঞী হুইটনি হাউস্টনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর জেরে শোকের ছায়া হলিউডের সব মহলে। স্থানীয় সময় অনুযায়ী শনিবার রাতে লস এঞ্জেলেসের বেভারলি হিলসের একটি হোটেলের ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় ৪৮ বছরের কিংবদন্তি এই সংগীত শিল্পীর নিথর দেহ। মৃত্যুর কারণ নিয়ে ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
একাধারে গায়িকা, অভিনেত্রী, মডেল এবং প্রযোজক হুইটনি হাউস্টনের হাতেখড়ি কিন্তু গির্জার কোয়্যার থেকেই। ১৯৬৩ সালে নিউ জার্সির নেওয়ার্কে জন্ম হুইটনির। তাঁর রক্তেই ছিল গোসপেলের টান। গোসপেল গায়িকা সিসি হাউস্টনের মেয়ে হওয়ার সুবাদে চার্চ মিউজিক দিয়েই সংগীতের জগতে পা রাখেন হুইটনি। কেরিয়ারের শুরুতে নিউইয়র্কের বিভিন্ন নাইটক্লাবেও গান গেয়েছন তিনি। এইরকমই এক নাইটক্লাবে ২০ বছরের হুইটনি নজর কাড়েন প্রযোজক ক্লাইভ ডেভিসের।
তবে পেশাগত গায়িকা হয়ে ওঠার আগেই মডেলিংয়ের সুবাদে হলিউডের গ্ল্যাম ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে পরিচিতি হুইটনির। ১৯৮৫ সালে আরিস্টা রের্কডের হয়ে প্রথম অ্যালবামেই বেস্ট সেলার্স হওয়ায় হলিউড সার্কেলে চর্চিত নাম হয়ে ওঠেন হুইটনি। এরপরেই একের পর এক পুরষ্কারের হাত ধরে তাঁর সাফল্যের সিড়ি চড়া শুরু। ৬ বার গ্র্যামি, ২ বার এমি, ৩০টি বিলবোর্ড অ্যাওয়ার্ড এবং ২২টি অ্যামেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ড জয়ী হুইটনির জায়গা করে নিয়েছেন গিনিস বুক অফ ওয়ার্লড রেকর্ডেও। মোট ৪১৫টি সম্মান ছিনিয়ে নিয়ে তিনি এখনও বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পুরষ্কার জয়ী মহিলা।