শ্রীরামপুরে নির্বাচনী প্রচারে মুখ্যমন্ত্রীর নিশানায় মোদী আর বিজেপি
সাতাশে এপ্রিল শ্রীরামপুর কেন্দ্রের প্রার্থী বাপি লাহিড়ির সমর্থনে সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদী। তার আগে এই কেন্দ্রে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে সভা করতে এসে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে গের সভাগুলিতে চড়া সুরে আক্রমণ করেছিলেন সিপিআইএম ও কংগ্রেসকে। এদিন অবশ্য তৃণমূল নেত্রীর নজরে ছিল বিজেপি।
সাতাশে এপ্রিল শ্রীরামপুর কেন্দ্রের প্রার্থী বাপি লাহিড়ির সমর্থনে সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদী। তার আগে এই কেন্দ্রে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে সভা করতে এসে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে গের সভাগুলিতে চড়া সুরে আক্রমণ করেছিলেন সিপিআইএম ও কংগ্রেসকে। এদিন অবশ্য তৃণমূল নেত্রীর নজরে ছিল বিজেপি।
সম্ভবত ভোট কাটার আশঙ্কা থেকেই সুর চড়িয়েছেন বিজেপির বিরুদ্ধে। হুগলির শ্রীরামপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভাবাচ্ছে বাপি লাহিড়ীর জনপ্রিয়তা। ভোটের দিন যত এগোচ্ছে, এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর সভায় ততই বাড়ছে ভিড়ের বহর। তার ওপর নরেন্দ্র মোদী নিজে আসছেন বাপি লাহিড়ির সমর্থনে সভা করতে। তৃণমূলেরই একাংশের মত, জনসমর্থনের এই টান যদি ভোটবাক্সে প্রভাব ফেলে তাহলে ভোটকাটাকুটির জেরে লোকসান হবে তৃণমূলের। সেকারণে জগত্বল্লভপুরের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিশানায় ছিল
বিজেপিই।
মুম্বই, দিল্লি থেকে উড়ে এসে তৃণমূল প্রার্থীর বিকল্প হওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
শ্রীরামপুরের প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে শুক্রবার তিন তিনটি জনসভা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমে তারকেশ্বর, তারপর জগত্বল্লভপুর এবং শেষে উলুবেড়িয়ায়। তিনটি সভাতেই সিপিআইএম,কংগ্রেসকে আক্রমণ করলেও আক্রমণের সুর চড়া ছিল বিজেপির বিরুদ্ধেই।