বর্ষায় সুস্থ থাকতে এড়িয়ে চলুন রাস্তার খাবার, জল
বর্ষাকাল মানেই সংক্রমণের সম্ভবনা বেড়ে যায় প্রায় চারগুণ। জমা জল, মশার কামড় থেকে যেমন ছড়ায় ম্যালেরিয়া ডেঙ্গুর মতো জীবানু, তেমনই বাইরের খাবার অপরিশোধিত জল থেকে পেট খারাপের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। রোদ, বৃষ্টি লুকোচুরিতে সর্দি, কাশি, জ্বরের মতো সমস্যার পাশাপাশিই দেখা দেয় ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও। বর্ষায় সবথেকে বেশি প্রয়োজন তাই খাওয়া দাওয়ার ওপর নজর দেওয়া। বাইরের খাবার, জল এড়িয়ে চললে অনেকটাই দূরে রাখা যায় বর্ষার সংক্রমণ।
ওয়েব ডেস্ক: বর্ষাকাল মানেই সংক্রমণের সম্ভবনা বেড়ে যায় প্রায় চারগুণ। জমা জল, মশার কামড় থেকে যেমন ছড়ায় ম্যালেরিয়া ডেঙ্গুর মতো জীবানু, তেমনই বাইরের খাবার অপরিশোধিত জল থেকে পেট খারাপের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। রোদ, বৃষ্টি লুকোচুরিতে সর্দি, কাশি, জ্বরের মতো সমস্যার পাশাপাশিই দেখা দেয় ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও। বর্ষায় সবথেকে বেশি প্রয়োজন তাই খাওয়া দাওয়ার ওপর নজর দেওয়া। বাইরের খাবার, জল এড়িয়ে চললে অনেকটাই দূরে রাখা যায় বর্ষার সংক্রমণ।
গ্যাসট্রোএনটেরাইটিস, টাইফয়েড, জন্ডিস, ডেঙ্গু বা ম্যালেরিয়া। এই সবকটির জীবানুই ছড়াতে পারে অপরিশোধিত খাবার বা জল থেকে। আর তাই এই সময় বাইরের জল খাওয়া একেবারে বন্ধ করে দেওয়ার পাশাপাশি খেয়াল রাখুন আপনার বাড়ির পাইপলাইনেও। খাবার জল বেশিদিন জমিয়ে রাখলেও বাসা বাঁধতে পারে মশা বাহিত রোগের জীবানু। তাই এই সময় সবথেকে ভাল হয় যদি জল ফুটিয়ে খেতে পারেন। যখনই বাইরে বেরোবেন সঙ্গে জলের বোতল নিয়ে বেরোন। অফিসে যাওয়ার সময়ও সঙ্গে রাখুন জলের বোতল। শিশুদের স্কুলে পাঠানোর সময়ও অবশ্যই জল দেবেন সঙ্গে।
জলের পাশাপাশি এড়িয়ে চলুন বাইরের খাবারও। এর মধ্যে সবথেকে আগে আসবে কাটা ফল। রাস্তায় কাটা ফল, কাটা পেঁয়াজ একেবারেই খাবেন না। সবথেকে বেশি শরীর খারাপ হয় ফল থেকেই। এড়িয়ে চলুন অতিরিক্ত তেলের ভাজাভুজিও। বাড়ির খাবার খান। ফ্রিজে রাখা খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। গরম টাটকা রান্না করা খাবারই বর্ষাকালে খাওয়া উচিত্। চেষ্টা করুন কম তেল মশলা যুক্ত হালকা রান্না করতে। যতটা সম্ভব টাটকা শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন।