শ্যাম্পু, ক্রিম, কসমেটিক্স থেকে হতে পারে ক্যানসার বলছেন ডাক্তারেরা!
বাজারে হরেক কসমেটিকসের ছড়াছড়ি। রূপ চর্চার হাজারো প্রসাধনী সামগ্রী। কিন্তু ত্বক বা চুলের জেল্লা বাড়াতে যে ক্রিম বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা হয়, তারমধ্যেই মিশে রয়েছে বিষ, ক্ষতিকর রাসায়নিক। অজান্তেই সেই বিষ ব্যবহার করছি আমরা। দেখুন কসমেটিকসের ক্ষতিকর দিক।
ওয়েব ডেস্ক: বাজারে হরেক কসমেটিকসের ছড়াছড়ি। রূপ চর্চার হাজারো প্রসাধনী সামগ্রী। কিন্তু ত্বক বা চুলের জেল্লা বাড়াতে যে ক্রিম বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা হয়, তারমধ্যেই মিশে রয়েছে বিষ, ক্ষতিকর রাসায়নিক। অজান্তেই সেই বিষ ব্যবহার করছি আমরা। দেখুন কসমেটিকসের ক্ষতিকর দিক।
রূপচর্চায় কসমেটিকস অপরিহার্য। কিন্তু তা তৈরি করতে কীকী ব্যবহার করা হয় তা শুনলে চমকে উঠবেন। প্রসাধনী তৈরিতে এমন কিছু ব্যবহার করা যা থেকে বিষক্রিয়াও হতে পারে যখন তখন।
ক্রিম, লোশন বা সাবান তৈরিতে ব্যবহার করা হয় পেট্রোলিয়াম থেকে এক ধরণের উপাদান যার নাম প্যারাফিন। এটি ত্বককে মসৃণ করতে সাহায্য করে। প্যারাফিনের বেশি ব্যবহার ত্বকের কোষ ধ্বংস করে।
ব্যবহার হয় পোকামাকড়ের খোসা
শ্যাম্পুতে ব্যবহার করা হয় চিটোসান নামে একটি উপাদান, যা চিংড়িমাছ, কাঁকড়া এবং কিছু পোকামাকড়ের খোসা থেকে তৈরি হয়।
মাছের আঁশ
ঠোঁট আদ্র রাখতে আমরা যে লিপ গ্লস ব্যবহার করি তা তৈরি করতে বেশকিছু জিনিসের দরকার হয়। মাছের আঁশ না হলে লিপগ্লস তৈরি করা সম্ভব নয়।
অ্যালকোহল
বডি লোশন, ক্রিম, আফটার শেভ লোশন, চুলে দেওয়ার রঙ, মাউথওয়াশ অনেক কসমেটিকসেই অ্যালকোহল ব্যবহৃত হয়। অ্যালকোহল ব্যবহারের ফলে চামড়া বা চুল শুকিয়ে যায়।
এমন কিছু রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় প্রসাধনীতে আধুনিক চিকিত্সা বিজ্ঞান বলছে তা থেকে মানুষের ক্যানসারের আশঙ্কাও বাড়ছে দিনদিন।