Covid Vaccine for Children: এবার ৫ বছরের কম বয়সীদের জন্য কোভিড টিকা, অনুমোদনের জন্য আবেদন করছে Pfizer
ফাইজারে আধিকারিক অ্যালবার্ট বোলার দার্বি জানিয়েছেন, ভ্যাকসিনে ৩টি ডোজ পাঁচ বছররে কমবয়সী শিশুদের করোনা থেকে সুরক্ষা দিতে পারবে
![Covid Vaccine for Children: এবার ৫ বছরের কম বয়সীদের জন্য কোভিড টিকা, অনুমোদনের জন্য আবেদন করছে Pfizer Covid Vaccine for Children: এবার ৫ বছরের কম বয়সীদের জন্য কোভিড টিকা, অনুমোদনের জন্য আবেদন করছে Pfizer](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/02/02/363570-5.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: পাঁচ বছর ও তার কমবয়সী শিশুদের ভ্যাকসিনের জন্য অনুমোদন চাইতে চলেছে ভ্যাকসিন নির্মাতা সংস্থা Pfizer ও তার সহযোগী সংস্থা BioNTech। অর্থাত্ একেবারে ছোটরা যাদের করোনা উপসর্গ থাকলেও অভিভাবকদের চোখ এড়িয়ে যায় তাদের জন্য এবার শীঘ্রই বাজারে চলে আসতে পারে করোনা টিকা।
মঙ্গলবার ফাইজার ও বায়েএনটেকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এফডিএ তাদের ৫ বছরের কম বয়সীদের টিকার জন্য আবেদন জমা দেওয়ার কথা বলেছিল। যদি এফডিএ-র অনুমোদন মেলে তাহলে ৬ মাস থেকে ৪ বছরের শিশুদের জন্য এটাই হবে প্রথম ভ্যাকসিন। ফাইজারের তরফে দাবি করা হচ্ছে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বাড়ছে। সেকথা মাথায় রেখেই দ্রুত এই ভ্য়াকসিন বাজারে আনতে চায় তারা।
ফাইজারে আধিকারিক অ্যালবার্ট বোলার দার্বি জানিয়েছেন, ভ্যাকসিনে ৩টি ডোজ পাঁচ বছররে কমবয়সী শিশুদের করোনা থেকে সুরক্ষা দিতে পারবে। অন্যদিকে, বায়েএমটেকের সিইও-র দাবি, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে ৫ বছর বয়সী থেকে সব বয়সের মানুষের মধ্য়ে তাদের করোনা টিকা ভালো ফল দিয়েছে।
আরও পড়ুন- বাংলায় ৪২ আসনই চাই; লোকসভা ভোটে উত্তরপ্রদেশে লড়বে তৃণমূল, ঘোষণা মমতার
এনিয়ে ক্লিনিক্য়াল ট্রায়াল বিশেষজ্ঞ শুভ্রজ্যোতি ভৌমিক বলেন, এই টিকা এখনও বাজারে আসেনি। পাঁচ বছরের কম বয়সীদের ফাইজারের টিকা যদি অনুমোদন পায় তাহলে তা একটা বড় খবর। তবে একটা কথা বলে রাখা দরকার, পাঁচ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে সংক্রমণ অনেক কম হচ্ছে। ফলে টিকাটা হয়তো জরুরি নাও হতে পারে। তাই এই বিষয়টির নিস্পত্তি হওয়া দরকার।
গত ডিসেম্বরই ফাইজার ও বায়োএনটেক জানিয়েছিল পূর্ণবয়স্ক মানুষের থেকে এক দশমাংশ ভ্য়াকসিন ডোজ দিলে ৬ মাস থেকে ২ বছর বয়সীদের মধ্যে যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠছে তা ১৬-২৫ বছর বয়সীদের প্রতিরোধ ক্ষমতার সমান। কিন্তু ২-৪ বছর বয়সীদের মধ্যে টিকার এই কার্যকারিতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। এরপরই কোম্পানি শিশুদের তৃতীয় ডোজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।