বিসলার অতি মানবিক ইনিংসেও হাসিতে কান্না উপহার পেল নাইটরা
একটা দারুণ দল যখন কোণঠাসা একটা দলের বিরুদ্ধে শোধ তোলার জন্য নামে তখন বোধহয় এই রকমই হয়। নাইট রাইডার্সের বোলাররা হাড়ে হাড়ে টের পেলেন। গতবার ফাইনালে যে চিপকে ধোনিদের হারিয়ে কাপ এসেছিল সেই চিপকেই বালাজি, কালিসরা পেলেন আতঙ্ক।
চেন্নাই সুপার কিংস-২০০/৩ (হাসি ৯৫, রায়না ৪৪, ঋদ্ধিমান ৩৯)
কলকাতা নাইট রাইডার্স- ১৮৬/৪ (বিসলা ৯৪,মরগ্যান ৩২)
ম্যাচের ফল- চেন্নাই সুপার কিংস ৬ উইকেটে জয়ী
ফের ধোনিবাহিনীর কাছে হারল নাইটরাইডার্স। চেন্নাইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে সুপার কিংসের কাছে ১৪ রানে হার মানে নাইটরা। এই হারের ফলে আইপিএলের প্লে-অফে নাইট রাইডার্সের যাওয়ার আশা ক্ষীণ হয়ে পড়ল। এদিন চেন্নাই সুপার কিংস প্রথমে ব্যাট করে তিন উইকেটে ২০০ রান করে। মাইক হাসি ৯৫ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন। জবাবে নাইট রাইডার্স চার উইকেটে ১৮৬ রান করে।
আইপিএলে ফের ধোনিবাহিনীর কাছে হারল নাইটরাইডার্স। চেন্নাইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে সুপার কিংসের কাছে ১৪ রানে হার মানে নাইটরা। এই হারের ফলে নাইট রাইডার্সের আইপিএলের প্লে-অফে যাওয়ার আশা ক্ষীণ হয়ে পড়ল। এদিন টসে জিতে নাইট রাইডার্স চেন্নাইকে প্রথম ব্যাট করতে পাঠায়। চেন্নাই সুপার কিংস প্রথমে ব্যাট করে তিন উইকেটে ২০০ রান করে।
দুই ওপেনার মাইক হাসি ও ঋদ্ধিমান সাহার অনবদ্য ব্যাটিং চেন্নাইকে শক্ত ভীত গড়ে দেয়। হাসি ৯৫ ও ঋদ্ধিমান সাহা ৩৯ রান করেন। দুজনে জুটিতে একশো তিন রান তোলে। এরপর রায়না ও ধোনি চেন্নাইকে দুশো রানে পৌঁছে দেন। রায়না ৪৪ রান করেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ঝড় তোলেন মনবিন্দার সিং বিসলা। তিনি ৬১ বলে ৯২ রান করলেও সতীর্থদের যোগ্য সঙ্গতের অভাবে শেষ পর্যন্ত ম্যাচ হারে নাইটরা।
একটা দারুণ দল যখন কোণঠাসা একটা দলের বিরুদ্ধে শোধ তোলার জন্য নামে তখন বোধহয় এই রকমই হয়। নাইট রাইডার্সের বোলাররা হাড়ে হাড়ে টের পেলেন। গতবার ফাইনালে যে চিপকে ধোনিদের হারিয়ে কাপ এসেছিল সেই চিপকেই বালাজি, কালিসরা পেলেন আতঙ্ক।
মাইক হাসির ৫৯ বলে ৯৫ রানের ইনিংস নাইটদের শক্ত চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড় করাল। হাসি মারলেন ১১টা বাউন্ডারি, আর দুটো ওভার বাউন্ডারি। হাসির সঙ্গে প্রথমবার ওপেন করতে নামলেন ঋদ্ধিমান সাহা। ঋদ্ধিও জাস্ট ফাটিয়ে দিলেন।
শিলিগুড়ির পাপালি করলেন ২৩ বলে ৩৯ রান। সুরেশ রায়নার ২৫ বলে ৪৪ রানের ইনিংসটাও নাইটদের কফিন শেষ পেরেকটা পুঁতে দিল।
চার ওভারে কালিস দিলেন ৫০ রান, বালাজি ৪৫ রান, ভাটিয়া ৩৫ রান। দু ওভার বল করে ইউসুফ পাঠান দিলেন ১৮ রান, সামি আমেদ দিলেন ২০ রান।