গরম থেকে রেহাই দিতে চিড়িয়াখানায় বাঘের জন্য এয়ারকুলার
প্রতিদিনই চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। খাঁচার ভিতরে বা বাইরে। স্বস্তি নেই কোথাও। দিনে কয়েকবার খাঁচার বাইরে থেকে পাইপে করে জল দিচ্ছেন চিড়িয়াখানার কর্মীরা। গরমে তাই বার কয়েক স্নান সেরে নিচ্ছে চিড়িয়াখানার জীবজন্তুরা।
প্রতিদিনই চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। খাঁচার ভিতরে বা বাইরে। স্বস্তি নেই কোথাও। দিনে কয়েকবার খাঁচার বাইরে থেকে পাইপে করে জল দিচ্ছেন চিড়িয়াখানার কর্মীরা। গরমে তাই বার কয়েক স্নান সেরে নিচ্ছে চিড়িয়াখানার জীবজন্তুরা।
তবে বাঘ, সিংহদের জন্য ব্যবস্থাটা একটু স্পেশাল। প্রচণ্ড গরমে কাহিল সিংহীর খাবার জলের পাত্রে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে মুঠো মুঠো গ্লুকোজ। কিন্তু, সব কিছু ছাপিয়ে রাজকীয় বন্দোবস্তটা রয়েছে বাঘের জন্য। খাঁচার বাইরে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে মস্ত একটা এয়ারকুলার। অতএব বাইরে যতই গরম হোক না কেন, দুপুরের ঘুমটা কোনওভাবেই নষ্ট হবে না দক্ষিণরায়ের।
হরিণের দলের জন্য ওপেন এনক্লোজারের ভিতরেই বানিয়ে দেওয়া হয়েছে বেড়ার একটা বড় ঘর। ঘুরে ফিরে বেড়ানোর ফাঁকে ওই ঘরেই নিশ্চিন্তে একটু জিরিয়ে নিচ্ছে হরিণরা। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছেন, গরমের জন্য তৈরি রাখা হয়েছে একাধিক ওষুধও। খাওয়াদাওয়ায় রাখা হচ্ছে বিশেষ নজর। সব মিলিয়ে গনগনে গরমেও একটু ঠান্ডার স্পর্শ দেওয়ার যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়ে নিয়েছে চিড়িয়াখানাগুলি।