জেল থেকে বেড়িয়ে দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন আরাবুল
শর্তাধীন জামিনে ছাড়া পেয়েই দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন আরাবুল ইসলাম। চক্রান্ত করেই তাঁকে বিধানসভা নির্বাচনে হারানো হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়েছেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক। যে নির্দল প্রার্থী তাঁর বিরুদ্ধে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁকেই তৃণমূলের এক শীর্ষনেতা দলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ আরাবুলের। প্রশাসনের একাংশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে আদালতে যাওয়ার হুমকিও দিয়েছেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক।
শর্তাধীন জামিনে ছাড়া পেয়েই দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন আরাবুল ইসলাম। চক্রান্ত করেই তাঁকে বিধানসভা নির্বাচনে হারানো হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়েছেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক। যে নির্দল প্রার্থী তাঁর বিরুদ্ধে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁকেই তৃণমূলের এক শীর্ষনেতা দলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ আরাবুলের। প্রশাসনের একাংশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে আদালতে যাওয়ার হুমকিও দিয়েছেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক।
টানা ৪৩ দিন পর শুক্রবার শর্তাধীন জামিনে মুক্তি পেলেন আরাবুল ইসলাম। ঘটা করে সংবর্ধনার পর ঘটকপুকুরে জনসভা। সেই সভাতেই দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে যাবতীয় ক্ষোভ উগরে দিলেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক। পুলিস-প্রশাসন, মিডিয়ার একাংশ এবং সিপিআইএম ষড়যন্ত্র করে তাঁকে গ্রেফতার করিয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন আরাবুল ইসলাম। প্রশাসনের একাংশের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
অনুগামীদের সঙ্গে ভাঙড়ে ফেরার পর আরাবুল পৌঁছে যান স্থানীয় বিডিও অফিসে। সেখানে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান তিনি। তবে এদিনও বিতর্ক পিছু ছাড়েনি ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়কের। ঘটকপুকুরের সংবর্ধনা মঞ্চে আরাবুলের সঙ্গে আগাগোড়াই ছিলেন ভাঙড় জলসাকাণ্ডে তৃণমূল থেকে সাসপেন্ড হওয়া জেলা পরিষদ সদস্য মীর তাহের আলি। মাধ্যমিক পরীক্ষা চলাকালীন মাইকে বক্তৃতা করতেও দেখা যায় আরাবুল ইসলামকে।
জামিনে জেল থেকে ছাড়া পেলেও আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, চিকিত্সার প্রয়োজন ছাড়া কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স থানা এলাকায় ঢুকতে পারবেন না আরাবুল ইসলাম। ভাঙড়ের কাশীপুর থানা এলাকায় বাড়ি হওয়ায় অন্য থানা এলাকায় যেতে গেলেও তাঁকে নিতে হবে স্থানীয় থানা এবং তদন্তকারী অফিসারের অনুমতি।
ঠিক কি বলেছিলেন আরাবুল ইসলাম, শুনতে ক্লিক করুন এখানে