BJP, Anubrata Mondal: 'শুঁটিয়ে লালের কথা ভুলে, সামনে-পিছনে লাল করে ঘুরছে', এবার নবান্ন অভিযানে বিজেপি
সুকান্ত মজুমদার বলেন, "১৫ অগস্ট দেশের স্বাধীনতা দিবস। বৃহস্পতিবার ছিল গোরুদের স্বাধীনতা দিবস। ট্রামে বাসে শুধু চোর...চোর...বাইরে বেরোন বন্ধ করে দিচ্ছেন তৃণমূল নেতারা। বেরলেই লোক চোর বলছে। বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা শুঁটিয়ে লালের কথা ভুলে, সামনে- পিছন লাল করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পার্থর সময় দিদিমণি বললেন, আমার কোনও যোগাযোগ নেই। উনি ইউজ অ্যান্ড থ্রোতেই বিশ্বাস করেন...জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গম স্পেশ্যালিস্ট।"
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) অভিযোগে গ্রেফতার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। গোরুপাচার মামলায় গ্রেফতার অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal/ Anubrata Mondal)। শাসকদলের বিরুদ্ধে এবাক কোমর বেঁধে ময়দানে নামতে চলেছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। ৭ সেপ্টেম্বর নবান্ন অভিযানের ডাক গেরুয়া শিবিরের। কর্মীদের উজ্জীবিত করতে শুক্রবার বিজেপি নেতৃত্বের তরফে জানান হয়েছে, "মার খাওয়ার দিন চলে গিয়েছে। লড়াই করতে হবে। পার্টি আপনাদের হয়ে মামলা করবে।"
রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, "১৫ অগস্ট দেশের স্বাধীনতা দিবস। বৃহস্পতিবার ছিল গোরুদের স্বাধীনতা দিবস। ট্রামে বাসে শুধু চোর...চোর...বাইরে বেরোন বন্ধ করে দিচ্ছেন তৃণমূল নেতারা। বেরলেই লোক চোর বলছে। বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা শুঁটিয়ে লালের কথা ভুলে, সামনে- পিছন লাল করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পার্থর সময় দিদিমণি বললেন, আমার কোনও যোগাযোগ নেই। উনি ইউজ অ্যান্ড থ্রোতেই বিশ্বাস করেন...জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গম স্পেশ্যালিস্ট।"
গোরুপাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলকে ১০ দিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার গ্রেফতারির পর বীরভূমের এই দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতাকে আসানসোলে সিবিআই-এর বিশেষ আদালতে তোলা হয়। বিচারপতি রাজেশ চক্রবর্তী ধৃত জেলা তৃণমূল সভাপতিকে ২০ অগাস্ট পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতে পাঠান। তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন বিচারপতি। আদালতের নির্দেশ, কোনও কারণে স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রয়োজন পড়লে, অনুব্রতকে কলকাতার কমান্ড হাসপাতালে দেখাতে হবে। ওই সময় তাঁর দু'জন আইনজীবীকে সঙ্গে রাখতে হবে। বৃহস্পতিবার বিকেল চারটে বেজে দশ মিনিট নাগাদ বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতাকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০ বি ধারা এবং আর্থিক দুর্নীতি দমন আইনের ৭,১০,১১ এবং ১২ নম্বর ধারায় অভিযোগ দায়ের হয়।