`বন্ধু`বুদ্ধিজীবীদের পেশাদার রুদালি বলে কটাক্ষ করলেন বুদ্ধিজীবী শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু
নিজের রাজনৈতিক জীবনের উত্থান শুরু বুদ্ধিজীবীদের মিছিলে পা মিলিয়েই। তখন ইস্যু ছিল সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম। এখন ইস্যু কামদুনি-মধ্যমগ্রাম। এই ইস্যুতে তাঁর দলের সরকারের বিরুদ্ধে হাঁটতেই একেবারে রেগে গেলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
--------------------------------------------
নিজের রাজনৈতিক জীবনের উত্থান শুরু বুদ্ধিজীবীদের মিছিলে পা মিলিয়েই। তখন ইস্যু ছিল সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম। তখন বারবার বলতেন, অন্যায় দেখে চুপ করে থাকা উচিত নয়। এখন ইস্যু কামদুনি-মধ্যমগ্রাম। এই ইস্যুতে তাঁর দলের সরকারের বিরুদ্ধে সেই বুদ্ধিজীবীরা হাঁটতেই একেবারে রেগে গেলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম আন্দোলনে অংশ নেওয়া বুদ্ধিজীবীদের কয়েকজনকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করলেন ব্রাত্য বসু। সিপিআইএমের মঞ্চে গিয়ে যাঁরা সরকারের সমালোচনা করছেন, সেই বুদ্ধিজীবীরা পেশাদার রুদালি। মধ্যমগ্রামের জনসভায় এমনই মন্তব্য রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজ্য সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে পথে নামতে চলেছেন বুদ্ধিজীবী এবং নাগরিক সমাজের একাংশ। শনিবার ২১টি সংগঠন একসঙ্গে কলেজ স্ক্যোয়ার থেকে মিছিল করবে।
মিছিলের স্লোগান, সিঙ্গুর থেকে মধ্যমগ্রাম-শাসকই ধর্ষক। রাজনৈতিক রং নির্বিশেষে রাজ্যের সব মানুষকেই এই মিছিলে পা মেলানোর আবেদন জানিয়েছেন সংগঠকরা। যাঁরা মিছিলে হাঁটবেন, তাঁদের অনেকেই সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনের সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রাস্তায় নেমেছিলেন। সেসময় তাঁদের স্লোগানে ছিল সিঙ্গুর থেকে নন্দীগ্রাম। এখন তার ব্যপ্তি বেড়ে হচ্ছে সিঙ্গুর থেকে মধ্যমগ্রাম।