শিক্ষা পর্ষদ সভাপতির পাশেই দাঁড়ালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু

চাকরি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পরও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতির পাশেই দাঁড়ালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তাঁর দাবি, শুধুমাত্র তৃণমূল নয়, যোগ্যতার নিরিখে সবদলের কর্মীরাই চাকরি পেয়েছেন। এটাই বলতে চেয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি। মানিক ভট্টাচার্যের সাফাই, তিনি বলতে চেয়েছিলেন যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পেতে পারেন যে কোনও দলের কর্মীরা।

Updated By: Apr 6, 2014, 10:18 PM IST

চাকরি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পরও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতির পাশেই দাঁড়ালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তাঁর দাবি, শুধুমাত্র তৃণমূল নয়, যোগ্যতার নিরিখে সবদলের কর্মীরাই চাকরি পেয়েছেন। এটাই বলতে চেয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি। মানিক ভট্টাচার্যের সাফাই, তিনি বলতে চেয়েছিলেন যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পেতে পারেন যে কোনও দলের কর্মীরা।

মানিক ভট্টাচার্য, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি শুক্রবার, বালুরঘাটে তৃণমূলের কর্মী সভায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের এই মন্তব্য থেকেই বিতর্কের শুরু। সরকারি পদে থেকে বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের কর্মীদের চাকরির প্রতিশ্রুতি দেওয়া যায় কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকেই। সমালোচনার ঝড় ওঠে রাজ্য রাজনীতিতেও। রবিবার বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু বলেন, ক্ষমতায় এসে দলতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে তৃণমূল। এটা তারই প্রমাণ।

যদিও রবিবার হলদিয়ায় মানিক ভট্টাচার্যের পক্ষেই সওয়াল করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। দলের শিক্ষা সেলের কর্মী সম্মেলনে ওই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন মানিক ভট্টাচার্যও। তাঁর সাফাই, যোগ্যতার নিরিখে যেকোনও দলের কর্মীরাই চাকরি পেতে পারেন। এমনটাই বলতে চেয়েছিলেন তিনি।

অন্যদিকে মানিক ভট্টাচার্যের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে পথে নেমেছে ডিএলএড ফোরামের সদস্যরা। মানিক ভট্টাচার্যের কুশ পুতুল পোড়ানো হয় রায়গঞ্জের শিলিগুড়ি মোড়ে। এই ধরনের মম্তব্য ভোটেও প্রভাব ফেলবে বলে দাবি বিক্ষুব্ধদের।

.