বজবজে প্রতিবাদীর মৃত্যুতে কাঠগড়ায় শাসক দল
বজবজে প্রতিবাদীর মৃত্যুতেও কাঠগড়ায় শাসক দল। নিহতের ভাইয়ের অভিযোগ, গোটা ঘটনায় মদত রয়েছে এলাকার তৃণমূল কাউন্সিলরের। মূল অভিযুক্ত আক্রমও ওই কাউন্সিলরেরই ঘনিষ্ঠ বলে অভিযোগ করেন নিহতের ভাই। রাহুল সিনহারও অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা শাসকদল আশ্রিত।আবারও প্রাণ দিতে হল প্রতিবাদীকে। জুয়ার আসরের প্রতিবাদ করায় বজবজে গুলিতে খুন হতে হল বছর আঠেরোর এক তরতাজা তরুণকে। কারা খুন করল মফিদুলকে?
ব্যুরো: বজবজে প্রতিবাদীর মৃত্যুতেও কাঠগড়ায় শাসক দল। নিহতের ভাইয়ের অভিযোগ, গোটা ঘটনায় মদত রয়েছে এলাকার তৃণমূল কাউন্সিলরের। মূল অভিযুক্ত আক্রমও ওই কাউন্সিলরেরই ঘনিষ্ঠ বলে অভিযোগ করেন নিহতের ভাই। রাহুল সিনহারও অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা শাসকদল আশ্রিত।আবারও প্রাণ দিতে হল প্রতিবাদীকে। জুয়ার আসরের প্রতিবাদ করায় বজবজে গুলিতে খুন হতে হল বছর আঠেরোর এক তরতাজা তরুণকে। কারা খুন করল মফিদুলকে?
কিন্তু, কেন খুন হতে হল মফিদুলকে? শুধুমাত্র জুয়াখেলার প্রতিবাদ? পরিবারের লোকজন বলছেন রাজনীতির সঙ্গে কোনও যোগই ছিল না মফিদুলের। কিন্তু, এলাকায় তৃণমূলের দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে কাজিয়া যে তুঙ্গে ছিল, তা সোজাসাপটাই জানিয়েছে নিহতের পরিবার।
আমিনুল বিরুদ্ধ গোষ্ঠী। কিন্তু, সেই গোষ্ঠীর লোকজন সম্পর্কে ভালোই খবর রাখেন চেয়ারম্যান।
ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে উঠে আসছে আক্রমের নাম। জানা গিয়েছে, পূজালির তৃণমূল ব্লক সভাপতি আমিনুল ইসলামের ছত্রছায়াতেই বাড়বাড়ন্ত আক্রমের। আরেক অভিযুক্ত শেখ মোজফ্ফরও তৃণমূল নেতা আবু সালেম মোল্লার ঘনিষ্ঠ বলে জানা গিয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতিও ঘটনার জন্য শাসক দলকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন।
বজবজের ঘটনায় সরাসরি রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ দাবি করল রাজ্য বিজেপি। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকেও রিপোর্ট পাঠাচ্ছেন তারা। তবে গোটা ঘটনাকে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলেই মনে করছে সিপিআইএম।