চার দফা ইস্যুতে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামছে সিভিক পুলিস কর্মীরা
চার দফা দাবিতে রাজ্যে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামলেন সিভিক পুলিস কর্মীরা। ধর্মতলার রাণী রাসমনি রোডে প্রতিবাদ সভা করলেন কয়েক হাজার সিভিক পুলিস কর্মী। সভামঞ্চ থেকে উঠল রাজ্যের পুলিস মন্ত্রী এবং পুলিস কর্তাদের বিরুদ্ধে স্লোগান। চাকরিতে স্থায়ী নিয়োগ, ন্যুনতম বেতন, অন্যান্য সরকারি কর্মীদের মতো পিএফ, গ্র্যাচুইটি, ইএসআই সহ একগুচ্ছ দাবি জানানো হয়েছে। গত বছরের অক্টোবরে গোটা রাজ্যে এক লক্ষ তিরিশ হাজার সিভিক পুলিস নিয়োগ করে রাজ্য সরকার। রাজ্যের প্রায় সব থানা এবং ট্রাফিক গার্ডে পোস্টিং দেওয়া হয় তাঁদের। দৈনিক একশোবিয়াল্লিশ টাকা মজুরির ভিত্তিতে গ্রিন পুলিসে নিয়োগ করা হয়েছিল বেকার যুবকদের। সিভিক পুলিস সংগঠনের অভিযোগ, গত ন-মাসে গড়ে দেড়শো দিনও কাজ পাননি সিভিক পুলিসকর্মীরা। সেই বেতনও অনিয়মিত। কোনও রকম প্রশিক্ষণ, পরিচয় পত্র ছাড়াই ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে হয়। আহত হলে বা মারা গেলে সরকারের তরফে আর্থিক সাহায্যও মেলে না বলে অভিযোগ।
চার দফা দাবিতে রাজ্যে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামলেন সিভিক পুলিস কর্মীরা। ধর্মতলার রাণী রাসমনি রোডে প্রতিবাদ সভা করলেন কয়েক হাজার সিভিক পুলিস কর্মী। সভামঞ্চ থেকে উঠল রাজ্যের পুলিস মন্ত্রী এবং পুলিস কর্তাদের বিরুদ্ধে স্লোগান। চাকরিতে স্থায়ী নিয়োগ, ন্যুনতম বেতন, অন্যান্য সরকারি কর্মীদের মতো পিএফ, গ্র্যাচুইটি, ইএসআই সহ একগুচ্ছ দাবি জানানো হয়েছে। গত বছরের অক্টোবরে গোটা রাজ্যে এক লক্ষ তিরিশ হাজার সিভিক পুলিস নিয়োগ করে রাজ্য সরকার। রাজ্যের প্রায় সব থানা এবং ট্রাফিক গার্ডে পোস্টিং দেওয়া হয় তাঁদের। দৈনিক একশোবিয়াল্লিশ টাকা মজুরির ভিত্তিতে গ্রিন পুলিসে নিয়োগ করা হয়েছিল বেকার যুবকদের। সিভিক পুলিস সংগঠনের অভিযোগ, গত ন-মাসে গড়ে দেড়শো দিনও কাজ পাননি সিভিক পুলিসকর্মীরা। সেই বেতনও অনিয়মিত। কোনও রকম প্রশিক্ষণ, পরিচয় পত্র ছাড়াই ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে হয়। আহত হলে বা মারা গেলে সরকারের তরফে আর্থিক সাহায্যও মেলে না বলে অভিযোগ।
এই সব অভিযোগকে সামনে রেখেই বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ধর্মতলায় বিক্ষোভ শুরু করেন রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা কয়েক হাজার সিভিক পুলিস কর্মী। শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটকের কাছে সংগঠনের তরফে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। প্রভিডেন্ট ফান্ডের দাবি বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছেন শ্রম মন্ত্রী। যদিও এবিষয়ে রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি গোটাটাই মিডিয়ার তৈরি করা ইস্যু।
পিএফ বাদে সিভিক পুলিসকর্মীদের অন্যান্য দাবিগুলি মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হবে বলে সংগঠনের প্রতিনিধিদের জানিয়েছেন শ্রম মন্ত্রী।