কৃষকদের জমি বাজেয়াপ্ত নয়, মুখ্যমন্ত্রীর বিরোধিতায় ব্যাংক
ঋণগ্রস্ত কৃষকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করবে না সরকার। প্রয়োজনে বিধানসভায় আইন সংশোধন করা হবে। সোমবার মহকরণে তমলুক কোঅপারেটিভ এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের একটি পোস্টার দেখিয়ে, এই মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পোস্টারে ঋণ না-মেটালে কৃষকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার কথা বলা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, সরকারকে না-জানিয়েই পোস্টারটি দেওয়া হয়েছে। কৃষকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা নিয়ে তাঁর সরকার কোনও নির্দেশ দেয়নি বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। তবে মুখ্যমন্ত্রী জানান, কৃষকদের ঋণের বিষয়টি খতিয়ে দেখে তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।
ঋণগ্রস্ত কৃষকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করবে না সরকার। প্রয়োজনে বিধানসভায় আইন সংশোধন করা হবে। সোমবার মহকরণে তমলুক কোঅপারেটিভ এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের একটি পোস্টার দেখিয়ে, এই মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পোস্টারে ঋণ না-মেটালে কৃষকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার কথা বলা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, সরকারকে না-জানিয়েই পোস্টারটি দেওয়া হয়েছে। কৃষকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা নিয়ে তাঁর সরকার কোনও নির্দেশ দেয়নি বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। তবে মুখ্যমন্ত্রী জানান, কৃষকদের ঋণের বিষয়টি খতিয়ে দেখে তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।
ওদিকে আইন মেনেই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পোস্টার দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করলেন তমলুকের সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন তমলুক কোঅপারেটিভ এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান নিকুঞ্জবিহারী মান্না। তাঁর দাবি, সরকারি আইন মেনেই ঋণ পরিশোধে অক্ষম কৃষকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নিকুঞ্জবিহারী মান্না নিজে পূর্ব মেদিনীপুরের পরিচিত তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এবং কাখরদা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগের তির যে ব্যাঙ্কের দিকে, সেই কোঅপারেটিভের বেশিরভাগ সদস্যই তৃণমূল কংগ্রেসকর্মী বলেও জানান তিনি।