মহানগরের মনখারাপ করে কৈলাসের পথে মা
আজ বিজয়া দশমী। কৈলাসের পথে দেবী। তবে সেই মন খারাপের মধ্যেই পুজোর লাস্ট ল্যাপে সামিল মহানগর। সকাল থেকেই মিষ্টিমুখ, সিঁদুর খেলার পাশাপাশি গভীর রাত পর্যন্ত চললো বিসর্জনের পালা। মহালয়ায় শুরু হয়েছিল আলাপ। বুধবার পৌঁছে গেল অন্তরায়। বাঙালির প্রাণের উত্সব এবছরের মত শেষ। বিদায় বেলায় তাই আকাশে বাতাসেও বিষাদের সুর। দশমীতে মুখভার মহানগরীর।
আজ বিজয়া দশমী। কৈলাসের পথে দেবী। তবে সেই মন খারাপের মধ্যেই পুজোর লাস্ট ল্যাপে সামিল মহানগর। সকাল থেকেই মিষ্টিমুখ, সিঁদুর খেলার পাশাপাশি গভীর রাত পর্যন্ত চললো বিসর্জনের পালা।
মহালয়ায় শুরু হয়েছিল আলাপ। বুধবার পৌঁছে গেল অন্তরায়। বাঙালির প্রাণের উত্সব এবছরের মত শেষ। বিদায় বেলায় তাই আকাশে বাতাসেও বিষাদের সুর। দশমীতে মুখভার মহানগরীর। তবুও ভারাক্রান্ত মনেই দিনভর দেবীর কৈলাশযাত্রার সাক্ষী রইলো শহর।
মণ্ডপ থেকে আবাসন। সর্বত্রই পুরোদমে চললো সিঁদুর খেলা। সঙ্গে ছিল মিষ্টিমুখও।
বুধবার সকাল থেকেই কলকাতার ঘাটগুলিতে শুরু হয় প্রতিমা নিরঞ্জন। বিসর্জনকে ঘিরে প্রত্যেক ঘাটেই কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল । কাদা, জল এড়াতে প্রশাসনের তরফে কংক্রিটে মুড়ে ফেলা হয়েছিল গোটা বাবুঘাট চত্বরকে। পাশাপাশি গার্ডেন রিচ, কদমতলা, নিমতলার মতো প্রধান ঘাটগুলিতে রাখা হয়ছিল বিশেষ লঞ্চও।
বিসর্জন উপলক্ষ্যে বিকেলে রাজ্য সরকারের তরফে বাবুঘাটে বিশেষ সিঁদুর খেলার আয়োজন করা হয়েছিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী মদন মিত্র, অভিনেত্রী জুন মালিয়া সহ অন্যান্যরাও।
বাবুঘাট হোক বা আহিরীটোলায় প্রতিমা নিরঞ্জনকে কেন্দ্র করে এদিন রাত পর্যন্ত সর্বত্রই ছিল উপচে পড়া ভিড়।
মনখারাপের মাঝেই ছিল প্রতীক্ষাও। পুরো একটা বছরের অপেক্ষা। তারপর আবার উত্সবে মেতে উঠবে মহানগরী। মাতবে আমবাঙালিও। ... আসছে বছর আবার হবে।