সেতুর ঝুলে থাকা অংশটিকে ভাঙাই এই মুহূর্তে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ

ঘটনার পর কেটে গিয়েছে গোটা একটা দিন। সেনাবাহিনী জানিয়ে দিয়েছে উদ্ধারের কাজ শেষ। কিন্তু সেতুর ঝুলে থাকা অংশটিকে ভাঙাই এই মুহূর্তে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। আর ঘটনাস্থল ঘুরে ফরেনসিক দল জানিয়ে দিল, গতকালের ঘটনার সঙ্গে বিস্ফোরণ বা নাশকতার কোনও যোগ নেই।

Updated By: Apr 1, 2016, 09:13 PM IST
সেতুর ঝুলে থাকা অংশটিকে ভাঙাই এই মুহূর্তে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ

ওয়েব ডেস্ক: ঘটনার পর কেটে গিয়েছে গোটা একটা দিন। সেনাবাহিনী জানিয়ে দিয়েছে উদ্ধারের কাজ শেষ। কিন্তু সেতুর ঝুলে থাকা অংশটিকে ভাঙাই এই মুহূর্তে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। আর ঘটনাস্থল ঘুরে ফরেনসিক দল জানিয়ে দিল, গতকালের ঘটনার সঙ্গে বিস্ফোরণ বা নাশকতার কোনও যোগ নেই।

এতবড় দুর্ঘটনা। শুধু শহর বা রাজ্য নয়। নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা দেশকেও। বিপর্যয়ের পর পেরিয়ে গিয়েছে গোটা একটা দিন। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে শুক্রবার বেলা পর্যন্ত ননস্টপ চলেছে উদ্ধারের কাজ। উদ্ধার হয়েছে একের পর এক দেহ। ভেঙে পড়া উড়ালপুলের নীচে চিঁড়ে চ্যাপ্টা হয়ে যাওয়া বাইক আর গাড়ি। আর সেখানেই দেখা গেল উড়ালপুলের ঝুলে থাকা অংশের নীচে চাপা পড়ে যাওয়া একটি লরির। দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে লরির খালাসির।

বৃহস্পতিবার সারা রাত কাজ করেছে সেনাবাহিনী। শুক্রবার তারা জানিয়ে দিয়েছে উদ্ধারের কাজ শেষ।

কিন্তু, ভেঙে পড়া সেতুর যে অংশটা ঝুলে রয়েছে, সেটাই এখন সবথেকে বেশি উদ্বেগের। কিন্তু, কীভাবে ভাঙা হবে সেতুর ঝুলে থাকা অংশটি? মেট্রো রেলের বিশেষজ্ঞরা ঠিক করেছেন, বড় বড় স্ল্যাব এনে ঝুলে থাকা অংশের নীচে রাখা হবে। এভাবে ঠেকা দিয়ে রেখে তারপরই শুরু হবে কংক্রিট ভাঙার কাজ।

মেট্রো রেলের বিশাল বিশাল স্ল্যাব পৌছে গিয়েছে ঘটনাস্থলে। সমস্যার এখানেই শেষ নয়। উড়ালপুলের ঝুলে থাকা অংশ ভাঙতে গেলে খালি করতে হবে আশপাশের বাড়িগুলি। শুক্রবার ঘটনাস্থলে যায় ফরেনসিক দল। পোস্তায় উড়ালপুল ভেঙে পড়ার ঘটনায় বিস্ফোরণ বা নাশকতার তত্ত্ব উড়িয়ে দিলেন তারা।

.