কাগজের কারখানায় আগুন বেহালায়

আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গেল বেহালা চণ্ডীতলা এলাকার একটি কাগজের বাক্স তৈরির কারখানা। রবিবার বেলা সওয়া বারোটা নাগাদ রায়বাহাদুর রোডের কারখানাটিতে আগুন লাগে। সহজদাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় মুহূর্তে তা ছড়িয়ে পড়ে। দমকলের ১০টি ইঞ্জিন ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

Updated By: Apr 1, 2012, 02:48 PM IST

আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গেল বেহালা চণ্ডীতলা এলাকার একটি কাগজের বাক্স তৈরির কারখানা। রবিবার বেলা সওয়া বারোটা নাগাদ রায়বাহাদুর রোডের কারখানাটিতে আগুন লাগে। সহজদাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় মুহূর্তে তা ছড়িয়ে পড়ে। দমকলের ১০টি ইঞ্জিন ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পুড়ে গিয়েছে কারখানা সংলগ্ন শ্রমিকদের কয়েকটি ঝুপড়িও। অগ্নিকাণ্ডের পর ঘটনাস্থলে যান মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং দমকলমন্ত্রী জাভেদ খান।
সাধারণত রবিবার বন্ধই থাকে কারখানাটি। কিন্তু, হঠাত্‍ কাজের চাপ বেড়ে যাওয়ায় রবিবার চণ্ডীতলার এই কারখানাটি খোলা ছিল। কাজ শেষ করে বেরিয়েও গিয়েছিলেন কর্মীরা। বেলা তখন প্রায় সওয়া বারোটা। হঠাতই ছাঁচমাল রাখার ঘরে জোরে একটি আওয়াজ শুনতে পান কারখানার কর্মীরা। সঙ্গে গলগল করে ধোঁয়া। কারখানারই এক কর্মী ফোন করেন ১০১ নম্বরে। দমকল পৌঁছনোর আগেই আগুন ভয়ানক আকার নেয়। দশটি ইঞ্জিন প্রায় দুঘণ্টার চেষ্টায় আগুন আয়ত্তে আনে। ততক্ষণে সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে কাগজের কারখানাটি। অগ্নিকাণ্ডের পর ঘটনাস্থলে যান মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং দমকলমন্ত্রী জাভেদ খান।
 
কারখানার অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা ঠিক ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আগুন লাগলে কী করা উচিত কারখানার কর্মীদের সেই প্রশিক্ষণ ছিল কি না, তাও দেখা হবে। অগ্নিকাণ্ডে কারখানা সংলগ্ন শ্রমিকদের কয়েকটি ঝুপড়িও ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে।

.