ঐন্দ্রিলার মৃত্যু রহস্যের নমুনা সংগ্রহ করতে ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে গেল ফরেনসিক দল
স্কুল ভাঙচুর ও ঐন্দ্রিলার মৃত্যু রহস্যের তদন্তে ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে গিয়ে নুমনা সংগ্রহ করল ফরেন্সিক দল। জিজ্ঞাসাবাদ করা হল ঐন্দ্রিলার পরিবারের সদস্যদেরও। আজ সকালে মৃত ছাত্রীর বাড়ি গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন তদন্তকারী দলের সদস্যরা। আজ স্কুল পরিদর্শনে যান মনিটারিং কমিটির সদস্যরাও। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্কুল খোলার চেষ্টা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
স্কুল ভাঙচুর ও ঐন্দ্রিলার মৃত্যু রহস্যের তদন্তে ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে গিয়ে নুমনা সংগ্রহ করল ফরেন্সিক দল। জিজ্ঞাসাবাদ করা হল ঐন্দ্রিলার পরিবারের সদস্যদেরও। আজ সকালে মৃত ছাত্রীর বাড়ি গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন তদন্তকারী দলের সদস্যরা। আজ স্কুল পরিদর্শনে যান মনিটারিং কমিটির সদস্যরাও। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্কুল খোলার চেষ্টা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
ক্রাইস্টচার্চ স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী ঐন্দ্রিলা দাসের বাড়ি গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করল পুলিস। মঙ্গলবার ঐন্দ্রিলার বাগুইআটির বাড়িতে পৌঁছয় তদন্তকারী দল। ঘণ্টাখানেক পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন দলের সদস্যরা। আলাদা করে কথা বলেন ঐন্দ্রিলার গৃহশিক্ষিকার সঙ্গেও। পড়াশোনার সময় ঐন্দ্রিলার আচরণ কেমন ছিল তা নিয়ে প্রশ্ন করেন শিক্ষিকাকে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ঐন্দ্রিলার এক বন্ধুর মাকেও। অসুস্থ হওয়ার সময় ঐন্দ্রিলাকে চিকিত্সকরা যেসব ওষুধপত্র দিয়েছিলেন তার প্রেসক্রিপসনও সঙ্গে নিয়ে যান তদন্তকারী দলের আধিকারিকরা। পরীক্ষার জন্য নিয়ে যান ঐন্দ্রিলার ডায়েরিও।
এদিন স্কুলে পৌঁছয় দুসদস্যের ফরেন্সিক দল। স্কুলের এক শৌচাগারে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছিল ঐন্দ্রিলাকে। মঙ্গলবার স্কুলের সবকটি শৌচাগার ঘুরে দেখেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা।
নাতনীর মৃত্যুর তদন্তে সহযোগিতা চেয়ে মঙ্গলবার মানবাধিকার কমিশনে চিঠি দিয়েছেন ঐন্দ্রিলার দাদু।
অন্যদিকে, স্কুল ভাঙচুরের ঘটনায় ধৃত দুই বহিরাগত ধীরেন রাজবংশী ও বিশ্বজিত্ চক্রবর্তীর জামিন মঞ্জুর করেছে বারাকপুর আদালত। আরেক ধৃত গুলাম মহম্মদকে সাতদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।